মুন্সীগঞ্জের টংগীবাড়ি বন্যার পানিতে ভাসছে হাসাইল বানারী ইউনিয়নের ১৮টি গ্রাম
রুবেল মাদবর মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ
বন্যার পানিতে ভাসছে মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগিবাড়ী থানার হাসাইল বানারী ইউনিয়নের ১৮গ্রাম। নদী ভাঈা আর বন্যায় গ্রামের প্রায় ২০০ পরিবার পানির সাথে খুব কস্টের সাথে দিন কাটাচ্ছে।খুব অসহায় ভাবে দিন যাচ্ছে তাদের।বসত ঘর পানিতে তলিয়ে যাওয়ায়, মাচা করে বসবাস করতে হচ্ছে তাদের।গভাদি পশু ও হাস- মুরগী নিয়ে বিপাকে পরেছেন ভানবাসি মানুষ।না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে এই অসহায় পরিবার গুলো নিম্নাঞ্চলের আরও নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে শ্রীনগর, লৌহজং ও টঙ্গীবাড়ি উপজেলার কয়েক হাজার পরিবার। পদ্মা তীরের বাড়িঘর জলমগ্ন ছাড়াও বহু ফসলী জমি তলিয়ে গেছে।চর এলাকায় বানভাসি মানুষ দুর্ভোগে আছেন বেশী। পদ্মার পানি আজ বুধবারসকালে ভাগ্যকূল পয়েন্টে বিপদসীমার ৭দশমিক ১৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বইছিল।পানি বৃদ্ধিঅব্যাহত থাকায় আজ সকাল থেকে টঙ্গীবাড়ি হাসাইল, বানারী, পাচনখোলা, নগর যোয়ার, পাঁচগাঁও, কামারখাড়া, লৌহজং উপজেলার কনকশার, যসলদিয়া, মাওয়া শ্রীনগর উপজেলার কবুতর খোলা মান্দ্রা, আটি গাও,পশ্চিম ইসলাম পুর এবং শৈলপাড়া সহ নিরাপদ পানি ও ঔষধের অভাবে দিন কাটছে।তাই তাদের শরীরে বিভিন্ন প্রকার পানি বাহিত রোগ দেখা দিয়েছে।তাদের বসবাসের জন্য নেই কোন পর্যাপ্ত আশ্রয় কেন্দ্র।তবে বর্তমানে বানারী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বানারী গুচ্ছো গ্রামকে ভানবাসি মানুষগুলো আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করছে । তাদের জন্য নিরাপদ পানি ও ঔষুধের পাশা পাশি শুকনো খাবার এবং গবাদী পশুর খাবার জরুরী খুবই জরুরী হয়ে পরেছে।তাদের জন্য এখনো পযন্ত কোন প্রকার সরকারী সাহায্য- সহযোগিতা আসেনি এমনটাই জানিয়েছেন আমেনা বেগম. (৪০) আরও জানায় পানি বন্ধি এই অসহায় ভানবাসি মানুষদের দেখার জন্য কোন সরকারী কর্মকর্তা ও ইউনিয়নের জন প্রতিনিধীরা আসেনি।আমাদের কোন খুজ খবর নেয়নি।তারা এখন খুব কষ্টের জীবন যাচ্ছে আমাদির