চিৎলা পাট বীজ খামারের উন্নয়ন জন্য বিএডিসি কৃতপক্ষে নড়েচড়ে বসা দরকার।
আল-আমীন সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার : মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার ৮নং ধানখোলা ইউপিতে স্থাপিত হয় ১৯৫৫ সালে ৪৩৮একর জমির নিয়ে চিৎলা পাট বীজ খামারেরটি গড়ে উঠেছে।জন্মলগ্ন থেকে খামারটি লোকসানের ঘানি টানে বছরে পর বছর গত ২০১৪ সালে থেকে উন্নয়নের ছোয়া লাগতে শুরু করেন ।বিগত সময়ে যে সব কর্তবাবু দায়িত্ব পালন করেছে চিৎলা পাট বীজ খামারের উন্নয়ন না হলেও কর্তবাবুদের ভাগ্যের পরিবর্তন ঠিকই হয়েছে। সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে খামারের কার্য্যক্রম পরিচালনা করতে পারলে।বাংলাদেশ বৃহতম এই খামারটি দেশ এবং জাতির জন্য অর্থ নৈতিক ভাবে দেশের জন্য বিশেষ অবদান রাখতে পারে। গাংনী সহ মেহেরপুর জেলার বাসির ভাগ্যের উন্নয়ন একটি সোপান।এই প্রতিষ্টানটি উন্নয়ন সবচেয়ে বড় বাধা স্থানীয় কিছু রাজনৈতিক নেতাদের প্রভাব দক্ষ জনবলের অভাব দক্ষ প্রশাসনিক কর্মকতা দীর্ঘ না থাকার কারনে কর্মপরিকল্পনা মোতাবেক কার্য্যক্রম ব্যবহত হচ্ছে একই কর্মস্থলের কিছু কর্মকর্তা কর্মচারী যুগের পর যুগ কর্মরত থাকার জন্য সেচ কাজের জন্য নিরবিছিন্ন বিদুৎ না থাকায় খামারের ভিতরে সড়কের বেহাল দশা কর্মকর্তা কর্মচারী দের আবাসন বসবাসের অনপযোগী শ্রমিকদের নেতা অন্যায় দাবি শ্রমিকদের কর্মের প্রতি অবহেলা সময় মত ফসলে পরির্চ্চা না করিবার কারনে ।২০১৪সালে যুগ্ন পরিচালক হিসাবে যোগদান করেন আবির হোসেন ৬০বছরের পতিত জমিকে আবাদ যোগ্য করে তোলেন সেই থেকে খামারটি লাভজনক প্রতিষ্টানে রুপান্ত হয় যে কারনে বর্তমানে সরকার প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব পারছেন।আবির হোসেন জানান আমি চিৎলা পাট বীজ খামারের যোগদানের আগে যে সব শুনিয়া ছিলাম সে সব মিথ্যা ও বানোয়াট কথা । খামারটি তে ১৯৫৫সালে থেকে মুসমানের ধমীয় প্রতিষ্টান মসজিদ ছিল না বর্তমান যুগ্ন পরিচালক দেলোয়ার হোসেন (অতিরিক্ত ) দায়িত্ব গ্রহনের পরে একটি নতুন মসজিদ নিমার্ণ করেন।তথ্য প্রদানে কর্মকতাদের অনিহা । ডিএডি /এডি এমদাদ জানান কতৃপক্ষ নির্দেশ ছাড়া আমাদের মত ছোট কর্মকতাদের
কিছু করিবার নেই । বর্তমান যুগ্ন পরিচালক দেলোয়ার হোসেন (অতিরিক্ত )জানান আমি অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছি ইচ্ছা থাকলেও করিতে পারি না।
মেহেরপুর জেলা পরিষদের সদস্য মজিরুল ইসলাম জানান চিৎলা পাট বীজ খামারের আমি একটি কৃষি গবেষণাগার চাই বিএডিসি কতৃপক্ষে কাছে।
মেহেরপুর ২ আসন গাংনীর সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধ মকবুল হোসেন জানান চিৎলা পাট বীজ খামারের একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্টিত হলে বৃহত্তর মেহেরপুর কুষ্টিয়া চুয়াডাঙ্গা ঝিনাইদহ সহ কৃষি নির্ভরশীল এলাকার ছাত্র-ছাত্রীরা লেখা পড়া সুযোগ পাবে।