রলওয়ে কোয়াটারে চলছে কিডনাপিং ও মাদক ব্যবসা
তিনি কোন দিন ও ডিউটি করেনা মাসোয়ারা দিচ্ছেন তার প্রধানকে। একজন লোক সরকারী কর্মাচারী মাসে একদিন ও ডিউটি না করে কিভাবে বেতন নিচ্ছে তার খোঁজ নিতে গিয়ে উঠে এলো আরো চাঞ্চল্যকর কাহিনি। জানা গেছে মো: পারভেজ আগে নিরাপত্তা জেনারেলে থাকার পর তার কিডনাফিং ও মাদক ব্যবসাকে জোরালো করার জন্য উধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ঘুষ দিয়ে নিরাপত্তা অস্ত্র শাখায় আছেন। মো: পারভেজের কোয়াটার নং ১৪২/২ এর ৩য় তলায় ঋ/২এ। জানা গেছে তিনি কোয়াটারের একরুম নিজে ব্যবহার করেন আর অন্য রুম ভাড়া দেন। মাসখানেক ভাড়াটিয়া থাকার পর তাদের সাথে সম্পর্ক ভাল রেখে তাদের সম্পর্কে সব জেনে তারপর কোন একটা উচিলা ধরে বা তার বউয়ের সাথে অসমাজিক কাজ্যে লিপ্ত এমন কোন অভিযোগ অথবা কাজের মেয়ে এনে বা ভাড়া করে কোন মেয়েকে এনে বা পারিবারিক ঝগড়া করে তাদেরকে বাসায় আটকে রাখে। তারপর তার ভাইকে খবর দেয় এবং তাকে সাহায্য করে এমন ২/৩ জন ডেকে বলে ওরা ডিবি তুই শিকার কর তুই মাদক ব্যবসা করছ বা আমার বউয়ের সাথে অসমাজিক কাজ করেছত বা কাজের মেয়ের সাথে এমন করেছত। তোকে আমরা পলিশে দিব। ডিবি পুলিশ আনছি আমি, আর ডাক্তারকে ও বলেছি তোকে পরিক্ষা করে প্রমান করব যে তুই ধর্ষন করেছিলি। এমন করে বাসায় আটকে রাখে টরচার ও করে। তারপর অভিনব কায়দায় এসে বলে যদি বাছতে চাস বল আমি ব্যবস্থা করিব। তারপর বলে ১/২ লক্ষ টাকা দিবি তারপর বাসা ছেড়ে চলে যাবি। তোকে আমরা কিছুই বলবোনা। আর তার সাথে কাজের মেয়েকে ও বিয়ে করতে হবে। আর নিজের বউকে জড়ালে আরো কঠিন শাস্তি টাকার পরিমান ও বেশী। এমনই একটি ঘটনা উঠে এসেছে যা ঘঠেছে ২০০৯ সালে এক নতুন দম্পতিকে ২দিন আটকে রেখে তাদের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় মাঝির ঘাট একটি ব্যংকের মাধ্যমে যার রিসিপ কপি ও আছে ভোক্তভুগির কাছে। জানা গেছে ২০০৯ সালে ঘটনাটির বিবরন দিয়ে জৈনক ভুক্তভোগি রেলওয়ে পূর্ব চট্টগ্রাম সিআরবি কমান্ডেন্ট বরাবর একটি অভিযোগ দেয়। পরে অভিযোগটি তদন্তের জন্য রেলওয়ে ষ্টেশন নিরাপত্তা প্রধানেক কাছে যায়। তার বিষয়টি নিরাপত্তা প্রধান লোকটিকে ডেকে অনেক অপমান করে এই বলে যে ভাড়া থাকচ আর আজেবাজে কাজ করেছ যার পরিনতি খারাপতো হবেই। যদি ভাল চাস তাহলে এখানেই শেষ করে যা অন্যথায় খুব খারাপ হবে। বিষয়টি ভাল না হওয়ায় ভুক্তভোগি আবারো একটি অভিযোগ দায়ের করেন যে তিনি এই তদন্তকারীকে বাদ দিয়ে অন্য কারো কাছে তদন্তের জন্য। তারপর বিষয়টি কমান্ডেন্ট রেলওয়ে সিও পাহাড়তলীকে তদন্তের জন্য দায়িত্ব দেন। কিন্তু পরে এর তদন্ত কি হালো তার কোন ফলাফল যানা যায়নি। ভুক্তভোগি আরো বলেন বিছার আমি মোটেও পায়নি আমাকে রাস্তাঘাটে অপমান, মারধরের ও এমনকি হত্যার হুমকি ও দিয়েছিল। তাই বিষয়টি নিয়ে আমি আর এগুইনি। তদন্তটি কি হয়েছে এখনো ঐ ভুক্তভোগির জানার বিষয়। চট্টগ্রাম নরাপত্তা বিভাগ বাংলাদেশ রেলওয়ে বিষয়টি আবার খতিয়ে দেখবেন এই আসা রাখেন ভুক্তভোগি।