মানিকগঞ্জে জমি দখল করে ইটভাটা তৈরির পায়তারা
ইটভাটার জন্য অবাধে দখল হচ্ছে- ফসলী জমি। কিছু ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রভাবশালী ও রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত রয়েছে এসব অবৈধ দখল প্রক্রিয়ায়। পরিবেশবিদরা বলছেন, আইনের কঠোর প্রয়োগের অভাবে বাড়ছে কৃষি জমিতে অবৈধ ইটভাটার সংখ্যা।মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরের বলধারা ইউনিয়নের বেরুণ্ডি গ্রামে জমি দখল করে ইটভাটা তৈরীর পাঁয়তারা করছে প্রভাবশালী মহল। তাই বিস্তীর্ণ এই ফসলের ক্ষেতে হয়ত আর কখনোই ফসল ফলবে না।
এখানকার তিন ফসলি জমিই শুধু নয় বসতবাড়িও পড়েছে হুমকীর মুখে।
কৃষকেরা বলেন, 'এই মাঠে ধান যদি আবাদ বন্ধ হয়ে যায়। তাহলে কৃষকেরা কি করে খাবে আর দেশই বা কিভাবে চলবে।'
এমন ঘটনা নতুন নয়, এর আগে এই জমিগুলোর পাশেই এমন ঘটনা ঘটেছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নামমাত্র মূল্যে বাধ্য করা হয়েছে জমি বিক্রি করতে।
অবৈধ এই ভাটা তৈরির প্রক্রিয়া বন্ধ করতে স্থানীয়রা সরকারী দপ্তরগুলোতে লিখিত অভিযোগ করেছেন কিন্তু কাজের কাজ তেমনটা হয়নি। বরং বলধারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নিজেই দিয়েছেন ট্রেডলাইসেন্স।এমন ঘটনা নতুন নয়, এর আগে এই জমিগুলোর পাশেই এমন ঘটনা ঘটেছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নামমাত্র মূল্যে বাধ্য করা হয়েছে জমি বিক্রি করতে।
অবৈধ এই ভাটা তৈরির প্রক্রিয়া বন্ধ করতে স্থানীয়রা সরকারী দপ্তরগুলোতে লিখিত অভিযোগ করেছেন কিন্তু কাজের কাজ তেমনটা হয়নি। বরং বলধারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নিজেই দিয়েছেন ট্রেডলাইসেন্স।