হেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার পাঙ্গাসি বিলে পদ্মা ফুলের সমারহ
আল-আমীন সিনিয়র স্টাপ রিপোটার :
সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে পরিবর্তন হচ্ছে , জল বায়ুর পরিবর্তনে বিলুপ্ত হচ্ছে প্রাকৃতিক নিয়মে গড়ে ্ওঠা খাল বিল নদী নালা ইত্যাদি। আমাদের সোনার বাংলাদেশের আরেক নাম তেরোশত নদীর দেশ বাংলাদেশ।পূর্ব যেমন প্রতিটি এলাকার বিল গুলিতে ভরা পানি থইথই করতো, তারই সাথে শাপলা,পদ্মা সহ নানান ধরনের ফুল মিষ্টি হাসি হেসে ভেসে বেড়াতো সারাক্ষন। মাঝিরা খেয়া চালিয়ে ব্যাস্ত পথযাত্রিদের পৌঁছে দিতো আপন লক্ষে। অনেকেই মাছ ধরে তা আবার হাটে বিক্রি করে যা পেতো তাই দিয়ে জিবিকা নির্বাহ করত্ ো, কেউবা শাপলা, পদ্মা ফুলের মতো নানান ধরনের ফুল সংগ্রহ করতো। শাপলা,পদ্মা সহ পানিতে জন্মানো নাম না জানা বিভিন্ন ফুল মূগ্ধ করতো সর্ব সাধারণকে।কিনÍু বর্তমানে এসবই কল্পনা। এবং এ সকল ফুলের দেখা পাওয়া ্অনেক কষ্ট সাদ্ধের ব্যাপার। কিন্তু এখনো মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার ধানখোলা ইউপি ৩ নং ওয়ার্ড এর পাঙ্গাসি বিলে পদ্মা ফুলের সমারহ রয়েছে। এই বিলটি পাঙ্গাসি বিল নামে পরিচিত।বিলটি মাথাভাঙ্গা নদীর সাথে সংযুক্ত।এখানে এলে দেখা মেলে রুপসি বাংলার প্রকৃতির নিয়মে গড়ে ওঠা অপরুপ দৃশ্য ও হাজার হাজার পদ্মা ফুলের সমারহ। য়েনো সর্বদা হাওয়ার সাথে তাল মিলিয়ে নেচে দুলে বেড়াচ্ছে, এই বিলটির সম্পর্কে স্থানিয় গ্রাম বাসিরা রবিউল ইসলাম, মোসারফ হোসেন, শামিম,ইউসুফ, শহিদুল ছাড়াও আরো ওনেকেই জানান যে , এ পদ্মা ফুলের চাকি গুলি অনেক সুসাদু হয়, প্রত্যেক মৌসুমে মেহেরপুর জেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে পদ্মার পাতা, চাকি,ফুল সংগ্রহ করিতে আসে । বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একে প্রাধান্য দিয়ে থাকে । বছরে শতশত ভ্রমন পিপাসু লোকজন এই স্থান পরিদর্শন করতে আসে।