লাইক কমেন্ট পাওয়ার জন্যই সাকিব ও আমাকে ঘিরে বিভিন্ন গল্প সাজায় কিছু মানুষ-মন্তব্য মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা।
ক্রিকেটারদের আন্দোলনকে পূর্ণ সমর্থন করেন। কিন্তু, কেন ছিলেন না। এমন প্রশ্নে কিছুটা এড়িয়ে গেছেন ম্যাশ।
গত বছর বিশ্বকাপের পরপরই দেশের এক দৈনিক পত্রিকায় দেয়া সাক্ষাৎকারে সাকিব অভিযোগ তুলেছিলেন দলের ভেতরে খবর বাইরে যায় কিভাবে। বিশ্বকাপে মাহমুদুল্লাহকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মন্থর ব্যাটিংয়ের জন্য পরের ম্যাচে বাদ দেয়ার কথা অধিনায়ক মাশরাফিকে বলেছিলেন সাকিব। এ খবর বাইরে কেন গেলো। এমন প্রশ্ন তুলেছিলেন সাকিব আল হাসান।
এরপর থেকে মাশরাফি-সাকিবের মাঝে দ্বন্দ্বের ব্যাপারটি চাউর হয়। তাদের মাঝে আছে অনেক দূরত্ব। করোনার মাঝে সাকিব তামিম ইকবালের লাইভ শোতে উপস্থিত না হওয়ায় তাদের মাঝে দ্বন্দ্বের প্রশ্ন আরো উস্কে উঠে। সত্যি কি সাকিব-মাশরাফির মাঝে দ্বন্দ্ব আছে? এমন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন মাশরাফি।
তিনি বলেন, সাকিবের সাথে আমার সম্পর্ক কেমন এটা সাকিবই খুব ভালো জানে। সাকিবের ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই আমার সাথে সম্পর্ক। এসব কথায় আমি বা সাকিবের কিছুই যায় আসে না। এসব লাইক-কমেন্টস পাবার জন্য অনেকে করে। এছাড়া আর কিছু না।
গেলো বছরের অক্টোবরে ক্রিকেটারদের আনন্দোলনে সবাই ছিলেন। কিন্তু, তখনো বাংলাদেশ অধিনায়কের দায়িত্বে থাকা মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা ছিলেন ঐ আন্দোলনে। ক্রিকেটারদের আন্দোলনে নাকি কার্যকর ভূমিকা রেখেছেন সাকিব আল হাসান। এখানেও অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন মাশরাফিকে তিনি নাকি চাননি আন্দোলনে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ম্যাশ বলেন, আমি কেন তাদের সঙ্গে ছিলাম না এটা তাদেরকেই জিজ্ঞাসা করতে হবে। এ ব্যাপারে আমার কোনো জবাব নেই। সেদিন রাতেই আমি ফেসবুকে আমার পেজে জানিয়ে দিয়েছিলাম যে আমি খেলোয়ারদের দাবির সঙ্গে একমত।