‘বানান নিয়ে বিতর্ক’ যা বললো বাংলা একাডেমি
বেশ কিছুদিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে কিছু বাংলা বানান নিয়ে বিতর্ক চলছে। বেশ কয়েকটি বানান নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে সম্প্রতি বেশ বিতর্ক উঠেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত হয়েছে— ‘গরু’ না কি ‘গোরু’ বানান।
এমন পরিপ্রেক্ষিতে বানানবিষয়ক চলমান বিতর্ক নিরসনে বাংলা একাডেমি নিজেদের ওয়েবসাইটে নোটিশ জারি করেছে।
মঙ্গলবার বাংলা একাডেমির ওয়েবসাইটে নোটিশটি দেয়া হয়েছে। ‘বানানবিষয়ক চলমান বিতর্ক নিরসনে বাংলা একাডেমির ভাষ্য’ শীর্ষক নোটিশে বলা হয়– ‘বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান’ প্রথম প্রকাশিত হয় ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে।
‘প্রকাশের পর থেকেই একটি অভিধান পুরনো হয়ে যায় এবং তখন থেকেই শুরু হয় এর পরিবর্ধন ও পরিমার্জনের কাজ। এরই ধারাবাহিকতায় অভিধানটির প্রথম পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত সংস্করণ প্রকাশিত হয় এপ্রিল ২০১৬ সালে।’
নোটিশে আরও বলা হয়, বর্তমানেও এ অভিধানটির সংস্করণের কাজ চলমান আছে। এ কাজ করতে গিয়ে বেশ কিছু ভুলত্রুটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলমান বানান বিতর্কে যে বিকল্প বানানের কথা বলা হচ্ছে, তা ইতোমধ্যে ‘আধুনিক বাংলা অভিধান’-এর পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত সংস্করণে সংযোজিত হয়েছে।
‘এ ছাড়া বহুল ব্যবহৃত শব্দের বিকল্প বানানও এ সংস্করণে যোগ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে দৈনন্দিন ব্যবহারে থাকলেও এখন পর্যন্ত অভিধানে স্থান পায়নি এমন কিছু নতুন শব্দও সংযোজিত হয়েছে।
‘আধুনিক বাংলা অভিধান’-এর এ সংস্করণটি অচিরেই বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত হবে এবং চলমান বানান-বিতর্কের অবসান ঘটবে- এমনটিই প্রত্যাশা।
একাডেমির পরিচালক অপরেশ কুমার ব্যানার্জী (জনসংযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ বিভাগ) বলেন, ফেসবুকে বাংলা একাডেমির কোনো পেজ নেই। বাংলা একাডেমি সংক্রান্ত কোনো তথ্যের জন্য একাডেমির ওয়েবসাইট অনুসরণ করার পরামর্শও দেন তিনি।
বেশ কিছুদিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে কিছু বাংলা বানান নিয়ে বিতর্ক চলছে। বেশ কয়েকটি বানান নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে সম্প্রতি বেশ বিতর্ক উঠেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত হয়েছে— ‘গরু’ না কি ‘গোরু’ বানান।
এমন পরিপ্রেক্ষিতে বানানবিষয়ক চলমান বিতর্ক নিরসনে বাংলা একাডেমি নিজেদের ওয়েবসাইটে নোটিশ জারি করেছে।
মঙ্গলবার বাংলা একাডেমির ওয়েবসাইটে নোটিশটি দেয়া হয়েছে। ‘বানানবিষয়ক চলমান বিতর্ক নিরসনে বাংলা একাডেমির ভাষ্য’ শীর্ষক নোটিশে বলা হয়– ‘বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান’ প্রথম প্রকাশিত হয় ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে।
‘প্রকাশের পর থেকেই একটি অভিধান পুরনো হয়ে যায় এবং তখন থেকেই শুরু হয় এর পরিবর্ধন ও পরিমার্জনের কাজ। এরই ধারাবাহিকতায় অভিধানটির প্রথম পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত সংস্করণ প্রকাশিত হয় এপ্রিল ২০১৬ সালে।’
নোটিশে আরও বলা হয়, বর্তমানেও এ অভিধানটির সংস্করণের কাজ চলমান আছে। এ কাজ করতে গিয়ে বেশ কিছু ভুলত্রুটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলমান বানান বিতর্কে যে বিকল্প বানানের কথা বলা হচ্ছে, তা ইতোমধ্যে ‘আধুনিক বাংলা অভিধান’-এর পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত সংস্করণে সংযোজিত হয়েছে।
‘এ ছাড়া বহুল ব্যবহৃত শব্দের বিকল্প বানানও এ সংস্করণে যোগ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে দৈনন্দিন ব্যবহারে থাকলেও এখন পর্যন্ত অভিধানে স্থান পায়নি এমন কিছু নতুন শব্দও সংযোজিত হয়েছে।
‘আধুনিক বাংলা অভিধান’-এর এ সংস্করণটি অচিরেই বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত হবে এবং চলমান বানান-বিতর্কের অবসান ঘটবে- এমনটিই প্রত্যাশা।
একাডেমির পরিচালক অপরেশ কুমার ব্যানার্জী (জনসংযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ বিভাগ) বলেন, ফেসবুকে বাংলা একাডেমির কোনো পেজ নেই। বাংলা একাডেমি সংক্রান্ত কোনো তথ্যের জন্য একাডেমির ওয়েবসাইট অনুসরণ করার পরামর্শও দেন তিনি।