প্রবাসীরা সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন যে দেশগুলো থেকে
করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। তবুও এমন ভয়াবহ সংকটের মধ্যেও দেশে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় আহরণে রেকর্ড হয়েছে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকেও রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।
শেষ হয়ে যাওয়া ২০১৯-২০ অর্থবছর শেষে প্রবাসী বাংলাদেশিরা এক হাজার ৮২০ কোটি ডলার বা ১৮ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ। এরমধ্যে এক হাজার ৫৬ কোটি ডলার সমপরিমাণ অর্থ মধ্যপ্রাচ্যের ৭টি দেশ থেকে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রথম দুই মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে ৩০৮ কোটি ৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে দুই মাসে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে থাকা প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১৮২ কোটি ৩৩ লাখ ডলার।
এছাড়া গেল অর্থবছরে প্রবাসী আয় পাঠানোর শীর্ষে থাকা ১০ দেশের মধ্যে ৬টি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সৌদি আরব থেকে। দেশটি থেকে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ৪০১ কোটি ৫১ লাখ ডলার, যা মোট আহরিত রেমিট্যান্সের ২২ শতাংশ।
বাংলাদেশের বড় শ্রমবাজার সৌদি আরব। বিভিন্ন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, প্রতি মাসে বাংলাদেশ থেকে গড়ে ৫০-৬০ হাজারের মতো মানুষ বিদেশে কাজ করতে যান। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় অংশটি যায় সৌদি আরবে। বর্তমানে ২২ লাখের মতো বাংলাদেশি অভিবাসী সৌদি আরবে আছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গেল অর্থবছরে রেমিট্যান্স পাঠানোয় শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে সৌদি ছাড়া অন্য দেশগুলো হলো- আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, কুয়েত, যুক্তরাজ্য, ওমান, মালয়েশিয়া, কাতার, ইতালি ও সিঙ্গাপুর।
গেল অর্থবছরে রেমিট্যান্স আহরণের দ্বিতীয় শীর্ষে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪৭ কোটি ২৫ লাখ ডলার। তৃতীয় দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪০ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। চতুর্থে থাকা কুয়েত থেকে এসেছে ১৩৭ কোটি ২২ লাখ ডলার, যুক্তরাজ্য থেকে পাঠিয়েছে ১৩৬ কোটি ৪৯ লাখ ডলার। ওমান ১২৪ কোটি ৫ লাখ ডলার, মালয়েশিয়া থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৩ কোটি ১৩ লাখ ডলার। কাতার থেকে পাঠিয়েছে ১০১ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। এছাড়া ইতালি থেকে এসেছে ৬৯ কোটি ৯১ লাখ ডলার এবং সিঙ্গাপুর থেকে ৪৫ কোটি ৭৪ লাখ ডলার।
করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। তবুও এমন ভয়াবহ সংকটের মধ্যেও দেশে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় আহরণে রেকর্ড হয়েছে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকেও রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।
শেষ হয়ে যাওয়া ২০১৯-২০ অর্থবছর শেষে প্রবাসী বাংলাদেশিরা এক হাজার ৮২০ কোটি ডলার বা ১৮ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ। এরমধ্যে এক হাজার ৫৬ কোটি ডলার সমপরিমাণ অর্থ মধ্যপ্রাচ্যের ৭টি দেশ থেকে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রথম দুই মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে ৩০৮ কোটি ৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে দুই মাসে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে থাকা প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১৮২ কোটি ৩৩ লাখ ডলার।
এছাড়া গেল অর্থবছরে প্রবাসী আয় পাঠানোর শীর্ষে থাকা ১০ দেশের মধ্যে ৬টি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সৌদি আরব থেকে। দেশটি থেকে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ৪০১ কোটি ৫১ লাখ ডলার, যা মোট আহরিত রেমিট্যান্সের ২২ শতাংশ।
বাংলাদেশের বড় শ্রমবাজার সৌদি আরব। বিভিন্ন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, প্রতি মাসে বাংলাদেশ থেকে গড়ে ৫০-৬০ হাজারের মতো মানুষ বিদেশে কাজ করতে যান। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় অংশটি যায় সৌদি আরবে। বর্তমানে ২২ লাখের মতো বাংলাদেশি অভিবাসী সৌদি আরবে আছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গেল অর্থবছরে রেমিট্যান্স পাঠানোয় শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে সৌদি ছাড়া অন্য দেশগুলো হলো- আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, কুয়েত, যুক্তরাজ্য, ওমান, মালয়েশিয়া, কাতার, ইতালি ও সিঙ্গাপুর।
গেল অর্থবছরে রেমিট্যান্স আহরণের দ্বিতীয় শীর্ষে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪৭ কোটি ২৫ লাখ ডলার। তৃতীয় দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪০ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। চতুর্থে থাকা কুয়েত থেকে এসেছে ১৩৭ কোটি ২২ লাখ ডলার, যুক্তরাজ্য থেকে পাঠিয়েছে ১৩৬ কোটি ৪৯ লাখ ডলার। ওমান ১২৪ কোটি ৫ লাখ ডলার, মালয়েশিয়া থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৩ কোটি ১৩ লাখ ডলার। কাতার থেকে পাঠিয়েছে ১০১ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। এছাড়া ইতালি থেকে এসেছে ৬৯ কোটি ৯১ লাখ ডলার এবং সিঙ্গাপুর থেকে ৪৫ কোটি ৭৪ লাখ ডলার।