থেমে নেই সঙ্গীত শিল্পী যাযাবর পলাশ
আব্দুস সাত্তার, আশুলিয়া Channel 4TV :
টিভি মিডিয়ায় কালের বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় এক এক করে প্রতিনিয়তই যুক্ত হচ্ছে নতুন প্রতিভার মুখ। তাদের মধ্যে নিজ প্রতিভা মেধাকে বিকশিত করে নিজ যোগ্যতায় অনেকেই চলে আসেন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। শিল্পী যাযাবর পলাশ তাদেরই একজন।
একদিকে অভাব আর অনাটনের কষাঘাত অন্যদিকে পরিবারের মূখে দু’মুঠো খাবার তুলে দেওয়ার সংগ্রাম। এ প্রতিকূলতাকে মোকাবেলা করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন তরুণ সঙ্গীত শিল্পী যাযাবর পলাশ। পিছু হননি, তার গান গাওয়া থেমে যায়নি।
দিনাজপুর জেলার বিরামপুর থানার মৌঁপুকুর এলাকায় এ শিল্পীর গ্রামের বাড়ী। ছাত্র জীবনে বাবাকে হারালেন। দু’ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনিই হলেন বড়। এজন্যই বাবার বোঝা নিজেকে কাঁধে নিতে হলো। যারকারণে এসএসসি পাশের পর আর লেখা-পড়া করা সম্ভব হয়নি। জীবন যুদ্ধে টিকে থাকার জন্য অল্প বেতনের একটি চাকুরী নিতে হলো। এ দিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। অভাবের মধ্য দিয়েও তার গান গাওয়া থেমে যায়নি। চেষ্টাই সফলতার চাবিকাঠি এই চিরন্তণ বাণী মনে আঁকড়ে ধরে মানুষিক ও কায়িক শ্রম দিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন এই তরুণ শিল্পী।
প্রথমে লিজার ভিশন থেকে শাহিন মি·ড এ্যালবাম ও মিডিয়া প্লান্ট থেকে মি·ড এ্যালবামে সঙ্গীত পরিবেশন করেন। এরপরে ঈগল মিউজিকের ব্যানারে “হাতটা কি বাড়াবে” তার এই একক এ্যালবামটি বাজারে সাড়া জাগিয়েছে। “ফ্রেমে বন্ধী ভালোবাসা” নামের শর্টফ্লিমে একটি গানে কাজ করেছেন। এছাড়া বিজয় টিভীতে গান গেয়েছেন ও মাই টিভীতে “মাতো গানের সুরে” অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করবেন। এটি আগামী মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬ টায় দেখা যাবে বলে জানা যায়। রোজার ঈদে তার আরও একটি এ্যালবাম বাজারে আসছে।
যাযাবর পলাশ বলেন, ছোটবেলা থেকে গানকে আগলে রেখেছি। যতদিন বেঁচে থাকবো ততদিন গানের চর্চা করে যাবো। গান হচ্ছে মনের খোরাক। আমি তখনই বেশী আনন্দিত হই, যখন আমার গান শুনে শ্রোতারা আনন্দ পান। এদেশে অনেক মুক্তমনা ছবি নির্মাতারা আছেন যারা অতীতে তাদের ছবিতে নতুনদের কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন। আমি সেই ছবি নির্মাতাদের সু-দৃষ্টি কামনা করছি।
পরে চলচিত্র পরিচালক শাহাদাত হোসেন লিটনের সঙ্গে কথা হলে তিনি জা