সরকারের প্রাথমিক পর্যায়ের কোমলমতি শিশুদের জন্য বরাদ্ধ লুট-পাট,অভিযোগ প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে
ছিয়া ইউনিয়নের মধ্যবরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার আঠারগা সোনাখালী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে গাইড বই শিশুদের মানসিক চাপ দিয়ে ক্রয় করানো,প্রাক বরাদ্ধ ও স্লীপ বরাদ্ধের দুই বছরে মোট ৯০০০০টাকা সভাপতির সাইন আত্মীয়তার সম্পর্কের দূর্বলতা খাটিয়ে সর্বোচছ ২০০০টাকা ব্যয় করে,বাকি ৮৮০০০টাকা নিজের হস্তগত খরচ করেছেন বলে এলাকায় অভিযোগ উঠছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের মহা-কল্যাণময়ী উদ্যোগ যে পড়াশুনা নিজের মধ্যে পরিচর্যার মাধ্যমে নিজের সৃষ্ট কর্মের দ্বারা নিজেকে পৃথিবীর জীবের জন্য কল্যণীয় জীবন গড়ে তুলবে সেই সৃজনশীলতাকে অন্যের গড়া বিধান গাইড পড়নোর জন্য কোমলমতি শিশুদের চাপ প্রয়োগ করা,সৃজনশীলতা বাস্তবায়নের অন্তরায় হল বরণীয় মহা-মানবদের বাণী,তাঁদের সৃষ্টিকর্মেরও শিক্ষণীয় বিষয়কে বোঝার জন্য চারপাশের জীব-বস্তদের চিএ কর্ম শিশুদের চোখের সামনে রেখে তাদের স্বল্প সময়ে শিক্ষায় মনোনিবেশ করার জন্য সরকার কর্তৃক ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে প্রাক বাবদ ৫০০০টাকা আর স্লীপ বাবদ ৪০,০০০টাকা বরাদ্ধ ২০১৬-১৭ অর্থ বছরেও একই বরাদ্ধ মোট ৯০০০০টাকা থাকলেও সরেজমিনে বাস্তবায়ণ অনুসন্ধানে গেলে দেখা যায়,একটা দরজা,আর ৭-৮টি বাণী ৪/৩ ফুট ব্যনার ছাড়া কোন টাকাই খরচ করেননি প্রধান শিক্ষিকা
এবিষয়ে প্রধান শিক্ষিকা মোসাঃ বিলকিস বেগমের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান,আপনাদের এসব জানার কোন এখতিয়ার নাই।
এ ব্যাপারে সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ ফজলুর রহমান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, প্রধান শিক্ষিকা কত, কিরকম, কিভাবে কোথায় খরচ করেছে আমাকে কোন কিছুই জানায় নাই। একজন শিক্ষিকা তার স্নেহতুল্য শিশুদের মেধা বিকাশের পথে বাধাঁ গাইড কেনার জন্য অমানুষিক চাপ দিবে,শিশু বান্ধব সরকারের কল্যাণীয় অর্থ হরন করবে এটা খুবই লজ্জার ও কষ্টের
এ বিষয়ে আমতলী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোঃজাহিদ উদ্দিনের কাছে জানার জন্য তার মুঠোফোনে একাধিক বার কল করলে, সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ব্যাস্ত আছি,পরে কল করেন,বলে ফোনটি রেখে দেন।