আমতলীতে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে চাঁদা দাবীর অভিযোগ।
বিশেষ প্রতিবেদক,মুু.নজরুল ইসলাম। বরগুনা জেলার আমতলী থানাধীন কলাগাছিয়া ইউনুস আলী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল জব্ববার এর বিরুদ্ধে চাঁদা দাবীর অভিযোগ উঠেছে।
জানাগেছে, সহকারী শিক্ষক আনোয়ার হোসেন (কৃষি) এর নিকট প্রতিমাসের বেতন থেকে ৩০০০/-তিন হাজার টাকা করে চাঁদা দাবি করেন প্রধান শিক্ষক আঃ জব্বার। তিনি বলেন অন্যথায় চাকুরী থাকবে না স্বয়ং শেখ হাসিনা সুপারিশ করলেও। প্রধান শিক্ষকের প্রস্তাবে আনোয়ার হোসেন রাজি না হওয়ায় ৩০ জুন ২০১৪ ইং তারিখ তাহার কৃষি ডিপ্লোমা সার্টিফিকেট ভুয়া বলে মিথ্যা অভিযোগ এনে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করেন এবং বেতন ভাতা বন্ধ করে দেন। দরিদ্র আনোয়ার উপজেলা ও জেলা শিক্ষা অফিসারের সাথে যোগাযোগ করে কোন সমাধান না পেয়ে ২০১৫ সালে সুপ্রিম কোর্টে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। যাহার নং-৩৫৯১/১৫ আদালতের রায় আনোয়ারের পক্ষে যায় আঃ জব্বার। আদালতের রায় অমান্য করে আনোয়ার হোসেনকে পুর্নবহাল করেননি। প্রধান শিক্ষক আঃ জব্বার গত কিছুদিন পূর্বে লোক মারফতে বিষয়টি সমাঝোতা করার জন্য আনোয়ার হোসেনের নিকট ৩ লাক্ষ টাকা দাবি করেন। এই বলে যে, ৩ লাক্ষ টাকা দিলে বিষয়টি সমঝোতার মাধ্যমে সমোন্ময় টাকা পরিশোধ এবং চাকুরীতে পুনঃরায় বহাল করা হবে। আনোয়ার হোসেন ২ লাক্ষ টাকা পর্যন্ত দিতে রাজি হয় তবুও প্রধান শিক্ষক আবদুল জব্বার সম্মত হননি। প্রধান শিক্ষক আবদুল জব্বার এর বিরুদ্ধে চাকুরী দেওয়ার কথা বলে মোট অংকের টাকা আত্বসাথের ও অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় কয়েকজনের। তাদের চাকরী দেওয়ার কথা বলে চাকুরীও দিচ্ছে না, টাকাও ফেরত দিচ্ছে না। তাহার প্রভাবের ভয়ে কেউ মুখ খুলছে না। স্কুলের অন্যনান্য শিক্ষকদের নিকট থেকে এরিয়ার টাকা আত্ব সাতেরও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। উপরে উল্লেখিত বিষয়ে আমাদের প্রতিবেদক আব্দুল জব্বার এর সাথে ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন আনোয়ারের কৃষি ডিপ্লোমার সার্টিফিকেট ভুয়া। তাই তাকে চাকরী থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এবং বেতন ভাতা বন্ধ করা হয়েছে। আপনারা যদি তাহার দায়িত্ব নিয়ে লিখিত দেন তাহলে সকল টাকা আনোয়ারকে দিয়ে দিব। এ বিষয়ে আমতলি উপজেলা শিক্ষা অফিসারের সাথে যোগাযোগ করা হলে। তিনি প্রতিবেদককে জানান আমি এখানে নতুন বদলী হয়ে আসছি তবে বিষয়টা জানি।
জানাগেছে, সহকারী শিক্ষক আনোয়ার হোসেন (কৃষি) এর নিকট প্রতিমাসের বেতন থেকে ৩০০০/-তিন হাজার টাকা করে চাঁদা দাবি করেন প্রধান শিক্ষক আঃ জব্বার। তিনি বলেন অন্যথায় চাকুরী থাকবে না স্বয়ং শেখ হাসিনা সুপারিশ করলেও। প্রধান শিক্ষকের প্রস্তাবে আনোয়ার হোসেন রাজি না হওয়ায় ৩০ জুন ২০১৪ ইং তারিখ তাহার কৃষি ডিপ্লোমা সার্টিফিকেট ভুয়া বলে মিথ্যা অভিযোগ এনে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করেন এবং বেতন ভাতা বন্ধ করে দেন। দরিদ্র আনোয়ার উপজেলা ও জেলা শিক্ষা অফিসারের সাথে যোগাযোগ করে কোন সমাধান না পেয়ে ২০১৫ সালে সুপ্রিম কোর্টে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। যাহার নং-৩৫৯১/১৫ আদালতের রায় আনোয়ারের পক্ষে যায় আঃ জব্বার। আদালতের রায় অমান্য করে আনোয়ার হোসেনকে পুর্নবহাল করেননি। প্রধান শিক্ষক আঃ জব্বার গত কিছুদিন পূর্বে লোক মারফতে বিষয়টি সমাঝোতা করার জন্য আনোয়ার হোসেনের নিকট ৩ লাক্ষ টাকা দাবি করেন। এই বলে যে, ৩ লাক্ষ টাকা দিলে বিষয়টি সমঝোতার মাধ্যমে সমোন্ময় টাকা পরিশোধ এবং চাকুরীতে পুনঃরায় বহাল করা হবে। আনোয়ার হোসেন ২ লাক্ষ টাকা পর্যন্ত দিতে রাজি হয় তবুও প্রধান শিক্ষক আবদুল জব্বার সম্মত হননি। প্রধান শিক্ষক আবদুল জব্বার এর বিরুদ্ধে চাকুরী দেওয়ার কথা বলে মোট অংকের টাকা আত্বসাথের ও অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় কয়েকজনের। তাদের চাকরী দেওয়ার কথা বলে চাকুরীও দিচ্ছে না, টাকাও ফেরত দিচ্ছে না। তাহার প্রভাবের ভয়ে কেউ মুখ খুলছে না। স্কুলের অন্যনান্য শিক্ষকদের নিকট থেকে এরিয়ার টাকা আত্ব সাতেরও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। উপরে উল্লেখিত বিষয়ে আমাদের প্রতিবেদক আব্দুল জব্বার এর সাথে ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন আনোয়ারের কৃষি ডিপ্লোমার সার্টিফিকেট ভুয়া। তাই তাকে চাকরী থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এবং বেতন ভাতা বন্ধ করা হয়েছে। আপনারা যদি তাহার দায়িত্ব নিয়ে লিখিত দেন তাহলে সকল টাকা আনোয়ারকে দিয়ে দিব। এ বিষয়ে আমতলি উপজেলা শিক্ষা অফিসারের সাথে যোগাযোগ করা হলে। তিনি প্রতিবেদককে জানান আমি এখানে নতুন বদলী হয়ে আসছি তবে বিষয়টা জানি।