প্রকল্প পরিচালক অপকৌশলে প্রায় এক কোটি টাকা আত্মসাৎ করায় সাফ ঠিকাদার পথে বসেছে!!
বিশেষ প্রতিবেদক,মু.নজরুল ইসলাম।
পটুয়াখালীর দশমিনা বীজবর্ধন খামার প্রকল্পের পরিচালক মোঃমিজানুর রহমান রুবেল সাহেবের ২০১৪ ইং সালে চাকরির অন্তরালে ঘনিষ্টজন দ্বারা ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানের আদলে "হাওলাদার" লাইসেন্স কর্তৃক প্রকল্পবাস্তবায়নের
ফাকে ঠান্ডা মাথার অপকৌশল যাতাকলের জালে আটকে দেয় স্হানীয় গলাচিপার এক ছোট্ট সাফ্ ঠিকাদার মোঃ আবু তালেবকে। হাওলাদার লাইসেন্সে মৌখিক স্বীকারউক্তিতে কাজ করবে, আবু তালেব টাকা নিবে পিডির মরফত আর লেন-দেনের বিশ্বস্ততার জন্য পিডি ও আবু তালেব ২৫ শে মে ২০১৪ ইং তারিখে ৩০২নং ১০০টাকার ১টি ও৫০টাকার ১টি ষ্ট্যাম্পে বালু ভরাট-প্রতি ফুট ৪.৫০ টাকা. মাটি কাটা প্রতি হাজার ৪৫০০টাকা দরে বালু আনুমানিক ৩০-৪০ লক্ষ ঘনফুট, মাটি আনুমানিক ২০লক্ষ কর্মযজ্ঞে রাজি হয়ে দুজনে ২৫শে মে২০১৪ইং চুক্তিবদ্ধে আবদ্ধ হয়ে কাজশুরু করলে আস্তে আস্তে পিডি ও তার ভাতিজা কিবরিয়া বেল্লাল,আলাউদ্দীন ও শাহআলম এর মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করতে থাকে। হঠাৎ আবু তালেব মোটর সাইকেল দূর্ঘটনায় ২মাস বাকরুদ্ধ হয়ে পড়লে সুযোগ বুঝে পিডি সাহেব টাকার প্রতি লালায়িত হয়ে,একএে বাকি টাকা পরিশোধের কথা বলে টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেয়।তালেবের কাজের ও লেন-দেন হিসেব থেকে জানা যায়,মোট বালু ও মাটির পরিমান ৫০৭৫৩০০ ঘনফুট ৪.৫০ টাকা দরে মোট বিল হয় ২,২৮,৩৮,৮৫০/টাকা। উল্লেখিত মাধ্যমে পরিশোধ করে ১,৪২,০০,০০০/টাকা। বাকি ৮৬,৩৮,৮৫০/টাকা না দেয়ায় অসহায় হয়ে পড়ে আবু তালেব। লোকজন,ড্রেজার তৈল বিল পরিশোধের চাপে পিডির বরাবরে কান্নাকাটি করতে করতে,কোন ফল না পাওয়ায় স্হানীয় এম.পি সাহেবের সুপারিশক্রমে সচিব,কৃষি মন্ত্রনালয় ও চেয়ারম্যান, বিএডিসি বরাবর ৭ মে ২০১৫ ইং তারিখ আবেদন করলে, উপ-সচিব,কৃষি মন্ত্রনালয়,রাশেদা আকতার স্বাক্ষরিত ১৭সেপ্টেম্বর২০১৫ইং তাং১২.০৬.০০০০.০২৭.২৭.০০৮.২০১৪. ৩০০ স্বারকে চেয়ারম্যাম,কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের বিধিমোতাবেক ব্যাবস্হা গ্রহনে একটি চিঠি প্রেরন করেন যার অনুলিপি আবু তালেব ডাকযোগে গ্রহন করেন এবং ১০অক্টোবর ২০১৫ ইং তারিখ তদন্ত চিঠির প্রেক্ষিতে কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন, দিলকুশা বা/এ।হাজির হলে এক পর্যায় আবু তালবকে মেরে ফেলার জন্য হঠাৎ পিডি রুবেল সাহেবের ভাড়া করা সশস্র গুন্ডা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়।সেখান থেকে আবু তালেব,বর্তমান ওসি তদন্ত ঢাকা দক্ষিনখান মোঃ রোকন উদ্দীন ও সেচ্ছাসেবকলীগ ঢাকা দক্ষিন সাধারন সম্পাদক মোঃআরিফুর রহমান টিটুর পাঠানো লোকজনের সহায়তায় প্রানে বেচেঁ যান বলে তথ্য ও বাস্তবতায় মিল খুজেঁ পাওয়া যায়। কোন রকম চলছে এমন পরিবারের সন্তান আবু তালেব পাওনাদারের দেনা পরিশোধের জন্য মামলা ও চাপে বার বার আসতে হয় তার অনিরাপত্তা জায়গা জীবনখেকু পিডি সাহেবের কাছে পাওনা টাকা নিতে।সর্বশেষ এসেছিল সদ্য সমাপ্ত ২৩রমজান,ওসি মতিঝিল বরাবরে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে বসা হয়েছিল আবু তালেব ও মিজানুর রহমান রুবেলকে নিয়া, যেখানেই বসা হোক অজ্ঞাত কারনে আবু তালেবের সফলতা আসছে না।রুবেল সাহেব দিচ্ছি, দিব বলে বলে সময় পাড় করছেন। এব্যাপারে তৎকালীন পিডি মিজানুর রহমান রুবেল এর কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে, তিনি জানান টাকা তো কতজনেই পায় আবার কাউকে দিয়ে দিচ্ছি। অনেকটা দম্ভের সঙ্গে বলেন,এ নিয়ে দপ্তরে, পুলিশ ও বুশ পর্যন্ত বসা হইছিল। আপনি একসময় অফিসে এসে দেখা কইরেন।
পটুয়াখালীর দশমিনা বীজবর্ধন খামার প্রকল্পের পরিচালক মোঃমিজানুর রহমান রুবেল সাহেবের ২০১৪ ইং সালে চাকরির অন্তরালে ঘনিষ্টজন দ্বারা ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানের আদলে "হাওলাদার" লাইসেন্স কর্তৃক প্রকল্পবাস্তবায়নের
ফাকে ঠান্ডা মাথার অপকৌশল যাতাকলের জালে আটকে দেয় স্হানীয় গলাচিপার এক ছোট্ট সাফ্ ঠিকাদার মোঃ আবু তালেবকে। হাওলাদার লাইসেন্সে মৌখিক স্বীকারউক্তিতে কাজ করবে, আবু তালেব টাকা নিবে পিডির মরফত আর লেন-দেনের বিশ্বস্ততার জন্য পিডি ও আবু তালেব ২৫ শে মে ২০১৪ ইং তারিখে ৩০২নং ১০০টাকার ১টি ও৫০টাকার ১টি ষ্ট্যাম্পে বালু ভরাট-প্রতি ফুট ৪.৫০ টাকা. মাটি কাটা প্রতি হাজার ৪৫০০টাকা দরে বালু আনুমানিক ৩০-৪০ লক্ষ ঘনফুট, মাটি আনুমানিক ২০লক্ষ কর্মযজ্ঞে রাজি হয়ে দুজনে ২৫শে মে২০১৪ইং চুক্তিবদ্ধে আবদ্ধ হয়ে কাজশুরু করলে আস্তে আস্তে পিডি ও তার ভাতিজা কিবরিয়া বেল্লাল,আলাউদ্দীন ও শাহআলম এর মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করতে থাকে। হঠাৎ আবু তালেব মোটর সাইকেল দূর্ঘটনায় ২মাস বাকরুদ্ধ হয়ে পড়লে সুযোগ বুঝে পিডি সাহেব টাকার প্রতি লালায়িত হয়ে,একএে বাকি টাকা পরিশোধের কথা বলে টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেয়।তালেবের কাজের ও লেন-দেন হিসেব থেকে জানা যায়,মোট বালু ও মাটির পরিমান ৫০৭৫৩০০ ঘনফুট ৪.৫০ টাকা দরে মোট বিল হয় ২,২৮,৩৮,৮৫০/টাকা। উল্লেখিত মাধ্যমে পরিশোধ করে ১,৪২,০০,০০০/টাকা। বাকি ৮৬,৩৮,৮৫০/টাকা না দেয়ায় অসহায় হয়ে পড়ে আবু তালেব। লোকজন,ড্রেজার তৈল বিল পরিশোধের চাপে পিডির বরাবরে কান্নাকাটি করতে করতে,কোন ফল না পাওয়ায় স্হানীয় এম.পি সাহেবের সুপারিশক্রমে সচিব,কৃষি মন্ত্রনালয় ও চেয়ারম্যান, বিএডিসি বরাবর ৭ মে ২০১৫ ইং তারিখ আবেদন করলে, উপ-সচিব,কৃষি মন্ত্রনালয়,রাশেদা আকতার স্বাক্ষরিত ১৭সেপ্টেম্বর২০১৫ইং তাং১২.০৬.০০০০.০২৭.২৭.০০৮.২০১৪.