মুন্সীগঞ্জে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে কামার দোকান কারিগররা!
রুবেল মাদবর মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
যাচ্ছে কেটে আসছে দিন. কয় এক বাকি কুরবানী ঈদের দিন.আর মাএ এক সাপ্তাহ পর পবিত্র ঈদুল আযহা। ঈদ মানে আনন্দ। কোরবানীর গরু ঘরে ঘরে আনন্দ বয়ে আনবে.ঈদ উৎসবকে ভাগাভাগি করবে এটাই স্বাভাবিক।এই দিনটিকে ঘিরে ইতোমধ্যে
সহ হরেক রকমের চাঁপাটি. চাকু.ছুরি.বটি.জন্য
অর্ডার দিতে শুরু করেছেন।অন্যদিকে আর ইতোমধ্যে অর্ডারীদেরচাপাটি ডেলীভারী দিতে কামারিরা
ব্যস্ত হয়ে পড়ছে।এই সময় ঞেতাদের কাছ থেকে কামারিরা
মুজুরী একটু বেশী সারামাসের তুলনায়! সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়.রিকাবী বাজার. মিরকাদিমে. কাঠাল তলা. সিপাহী পাড়া.টংগীবাড়ি সহ মুন্সীগঞ্জ সারা জেলা জুরেই
কামারি দোকানে ঞেতাদের ভির. বিভিন্ন স্থানে ঘুরে এমনটি দৃশ্য চোখে পড়ে।এ অঞ্চলে কয়েক অনেক কামারিরা রয়েছেন।
সামনের দিনগুলোতে এভাবেই চলবে।
দরকার হলে অতিরিক্ত কামারিরা কারিগর নিয়োগ
দিয়ে কাক ডাকা ভোর থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত তারা কাজ করবেন । আর তাদের এ ব্যস্ততা থাকবে চাঁদরাত পর্যন্ত।বাহারী রকমের চাপাটি.ছুরি .বানাতে কামারিরা দোকানগুলোতে ঝুঁকে পড়ছে ক্রেতারা। গত এক মাস ধরে এ অঞ্চলের অনেক
দোকানগুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া
ভীড় দেখা যায়। তবে এদের মধ্যে বেশীর
ভাগই ছিলো কসাইরা ক্রেতা। দোকানগুলোতে ক্রমেই ভীড় বাড়তেথাকবে বলে জানান কামারিরা।
এরকম এক কামার দোকানে চাঁপাটি
বানাতে আসা খোকন মিয়া নামের এক কসাই জানান, ঈদের ছুঁটিতে গ্রামের বাড়ীতে যাবো। যাতে আগেবাগে চাঁপাটি বানিয়ে রাখবো যাতে
দেশে গিয়ে কামার দোকানে ভির জমাতে না হয়.
ছোট চাকু.বড় চাকু ও চাঁপাটি বানিয়ে
নিতে পারি। এবছরে ক্রেতারা নানা রকমের
কিনে বাহারী চাকু. ছুরে বানাচ্ছেন।
শুধন ঘোষ (৪৫)আমার দোকানে ৭ জন শ্রমিক প্রোডাকশনে কাজ করছেন।আমরা গত এক মাস আগেই অর্ডার নেওয়া শুরু করেছি
এবং ১তারিখ পর্যন্ত অর্ডার নিবো। আর সেগুলো সরবরাহ করতে চাঁদরাত পর্যন্ত কাজ করব।