পুলিশের কাজ মানুষের সেবা করা হয়রানি করা নয় -টি আই এডমিন আবুল কাশের চৌধুরী

এম.রফিকুল ইসলঅম(চট্টগ্রাম) :  চট্রগ্রাম বন্দর নগরী আগ্রাবাদ টি আই এডমিন আবুল কাশেম চৌধুরীর সাথে ঈদুল উল আযহা উপলক্ষে যানজট বিষয়ে আলাপ কালে তিনি বলেন, আমি পুলিশে জয়েন্ট করেছি ১৯৯৫ সালে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জেলায় কাজ করেছি এখন বর্তমানে  টি এ বন্দর থেকে টি এ প্রশাসনিক হিসেবে গত জুলাই মাসের ১৬ তারিখ থেকে যোগদান করি খুবই ভাল লাগছে সব সময় চেষ্টা করি যাতে মানুষের সেবা করতে পারি এবং সবসময় সেবা করেও থাকি কারন আমাদের কাজটা হলো সেবা মূলক কিন্তু অনেকে মনে করেন আমাদের কাজ মানুষকে হয়রানি কারা বলতে গেলে সবাই বলে এই কথা । কিন্তু আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলবো আমরা মানুষের বিরুদ্বে মামলা বা আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করি তা কিন্তু দেশের মানুষের বা বৃহত্তর জনসাধারনের জন্যই করা হয় ।

আমি মনে করি এক দুই জনের জন্য কেন বৃহত্তর জনসাধারন কেন কষ্ট পাবে । আমাদের উদ্ধতন কর্মকর্তার নির্দেশে আমরা ১০০% জনসাধারনকে সব রকম সহযোগিতা করছি । আপনারা গত রমজানের ঈদে ও দেখেছেন আমাদের আইনি ব্যবস্থা খুব জোরদার ছিল । কিন্তু এবার ঈদুল আযহার অবস্থা একটু ভিন্ন আপনারা জানেন , এসময়ে মানুষের যেমন যাতায়াত থাকে ঠিক তেমনি পশুর হাটের সংখ্যাও বেশি থাকে কিন্তু দুঃখের বিষয় পশুর হাট গুলো সিটি কর্পোরেশন ইজারা দেয় তা কিন্তু পুলিশিকে না জানিয়ে এমন এমন জায়গায় পশুর হাট ইজারা দেওয়া হয়েছে তা কিন্তু প্রধান সড়কের মোড়ে যেমন বিবির হাট, সাগরিকা, কাটগড়, মইজ্যারটেক , এয় মত ব্যস্ত রাস্তার মোড়ে গরুর হাটের কারনে রাস্তায় কিছুটা যানজট বেড়ে গেছে । 

আমরা ট্রাফিক পুলিশে চাকরি করি আমাদের কর্মের ধরনটা একটু আলাদা অবকাঠামো বিভিন্ন সংস্থা তৈরি করে এরই ভিত্তিতে কাজ কর্ম গুলো চালাতে হয়। আমরা শুধু ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করি এই অবকাঠামো গুলো তৈরি করে যেমন ওয়াসা, সিটি কর্পোরেশন, সি ডি এ , আরো অনেক সংস্থা আছে যারা রাস্তা ঘাটের অবকাঠামো গুলো নির্মাণ করে।  সেই রাস্তায় কি করে যানবাহন সহজে চলাচল করবে সেটা আমরা ব্যবস্থা গ্রহন করব। চট্রগ্রাম মহানগরীতে ৭০ লক্ষ মানুষের বসবাস, যেখানে রাস্তা থাকার কথা ৫০% বর্তমানে রাস্তা আছে ৮% কাজেই রাস্তার অনেক অভাব আমাদের । যার কারনে আমাদের একটা পুরানো দিনের রাস্তা দিয়ে যানবাহন চলাচলের ব্যবস্থা গ্রহণ করাতে হচ্ছে ।  রাস্তার অভাবের কারনে যানবাহন চলাকরা যেখানে সেখানে যাত্রী উঠা নামা করাচ্ছে যার কারনে যানজট সৃষ্টি হচ্ছে । এই গাড়ী চালকদের বিরোর্ধে আমরা প্রতিনিয়ত ব্যবস্থা গ্রহন করছি , আপনারা জানেন একটা নো পার্কিং জরিমানা মাত্র ২০০ টাকা জরিমানা কম বিদায় আমরা বার বার ব্যবস্থা নেয়া সত্ত্বেও তাদের সচেতন করা যাচ্ছে না । আমি আপনাকে গত কালকের পরিসংখ্যা দিতে পারি উওর বিভাগের বন্দর বিভাগে প্রায় ৫০০ মামলা হয়েছে ৪০ টি গাড়ি আটক হয়েছে এবং জরিমানা হয়েছে প্রায় ৩ লাখ টাকা শুধু গতকালকেই আমরা এত মামলা জরিমানা করা সত্ত্বেও তাদের নিয়ন্ত্রন করা যাচ্ছে না ।

কারণ তারা গাড়টিা কোথায় দাঁড় কর বে, তার জন্য রাস্তাকই ? সেটাতো  আমরা ঠিক করে দিব না , ঠিক করবে সিটি কর্পোরেশন,সিডিএ । মহানগরীতে কোথাও একটা জায়গাও নাই যানবাহন দাঁড় করিয়ে যাত্রী উঠা-মানা করাবে । তারপরও আমরা চেষ্টা করি সব সময় যাতে যানজট না হয় ।

আপনারা জাননে জোয়ার-ভাটার পানির জন্য চট্টগ্রাম নগরীর প্রায় অর্ধেক অঞ্চল তলিয়ে যায়। যখন পানি উঠে তখন রাস্তায় গাড়ি চলে তখনইে গর্তের সৃষ্টি হয় । সইে গর্তের কারণে রাস্তার খুবই খারাপ অবস্থা । যেগুলো মেরামত করা খুবই দরকার সব সংস্থা মিলে চষ্টো করছে, যাতে করে ঈদরে আগে সব রাস্তাঘাট সংস্কার করতে পারে । জনসাধারণরে যাতে করে কোনো রকম র্দুভোগ না হয়। ঈদুল আযহা উপলক্ষে আমাদরে আইন-শৃঙ্খলা খুব জোরদার করা হয়েছে। কোথাও কোনো চাঁদাবাজি নাই আর রাস্তায় গরুর হাট তার জন্য কছিুটা যানজট  হবে । ঈদরে পর থেেক আশা করি যানজট নিয়ত্রনে আসবে  আর যারা রাস্তায় কোরবানী পশু জবাই করবে তারা যেন সিটি কর্পোরেশনের সাথে যোগাযোগ করে সইে  ব্যবস্থা গ্রহণ করে তাতে  করে জবাই করা পশুর র্বজ্য রাস্তায় বেশিক্ষণ থাকবে না এবং অতরিক্তি জনর্দুভোগ হবে না ।  কারণ মাননীয় মেয়র মহোদয় বলছেনে, আমরা পশু জবাই করার করার পর পরই তা অপসারণরে সব রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । যাতে করে  কোনো জনসাধরণে কোন প্রকার অসুবধিা না হয়।

তাছাড়াও অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল ইতি মধ্যে ঢাকায় অবস্থান করছে । বাংলাদশে ও অস্ট্রলেয়িা ম্যাচ চলছে আপনারা জাননে, আগামী ১ তারখি চট্টগ্রামে অস্ট্রেলয়িা ক্রিকেট দল আসবে । এজন্য আমাদরে পুলশি প্রসাশনরে পক্ষ থেেক কিছু পরকিল্পনা গ্রহণ করা হয়েেছ যাতে করে সব রকম সহযোগীতা ও নিরাপত্তা দিয়ে বাংলাদশে ও অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট টিমকে হোটলে রেডিসন নিয়ে যাওয়া যায় এবং স্টেডিয়ামে যাওয়া আসার জন্য আমরা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা জোরদার থাকবে ।  আশা করি অনকে ভালো খেলা হবে এবং মানুষরে র্দুভোগ কমবে আমরা সেই  রকম চষ্টো করছি।