অসধারন প্রতিভার গল্প
মেয়েটির নাম হালিমা আক্তার মোহনা
বাঘাইছড়ি উপজেলার আমতলী ইউনিয়নে তার বাড়ি। বাবা আহাদ আলি একজন ফেরিওলা কিনতু দারিদ্র্যতার মাজে মেয়েটিকে পড়াশোনা করান তার মেয়ে একদিন তার মুখ উজ্ল করবে হাজার কষ্টের মাজে সে তার মেয়েকে নিয়ে এই সপ্নো দেখেন।
হালিমা আক্তার মোহনার গল্পটা অন্য রকম, নিজের প্রতিভাকে বিকশিত করেছেন তার লেখা নানা রকম কবিতা দিয়ে। নিজের মনের কথা, কষ্ট কিংবা অনুভূতি গুলো ফুটিয়ে তুলেছেন তার কবিতার মাধ্যমে।
হালিমা বলেন,ছোটবেলায় বন্ধুদের সাথে মজা করে ছন্দের তালে তালে ছড়া ও কবিতা লেখার যে একটা প্রবণতা ছিল ।আমার কবিতা শুনে অনেকে আমাকে নিয়ে হাসি তামাশা করতো, কিন্তু সেই দিকে কর্ণপাত না করে আমি আমার মনকে মগ্ন রাখি কবিতা লেখায়। পেশার পাশাপাশি সারাজীবন নেশা হয়ে থাকবে আমার কবিতা লেখা। তিনি আর বলেন কবি হাওলাদার আজাদ(হ ম আজাদ)ভাই.কবি খন্দকার জনি ভাই তাদের সহজগিতায় আমি আমার প্রতিভাকে প্রকাশ করতে পেরেছি। আর উৎসর্গ করলাম আমার গর্ব ধারনি মা ওবাবাকে
হালিমা আক্তার মোহনা এক প্রতিভাবান মানুষ, জীবনকে তিনি যেভাবে দেখেন সেভাবেই এর রূপ কবিতায় প্রতিফলিত করেন। সেই প্রচেষ্টা ও ইচ্ছা নিয়ে আকাশছোঁয়া স্বপ্ন নিয়ে তিনি বেঁচে আছেন, লিখে যাচ্ছেন অসাধারণ কবিতা। তাঁর কবিতা জীবনের নানা বর্ণিল ঘটনার স্মারক। প্রকৃতি, প্রেম, গ্রামের মানুষ. সংসার সমাজের নানান কাহিনী, কামনা, বাসনার মনোমুগ্ধকর উপমা, চিত্রকল্প দিয়ে সাজানো।
এখন শুধু দরকার হালিমা আক্তার মোহনার মতো এক প্রতিভাবান কবির একটু পরিচর্যা। আর তাতেই পাঠক পেতে পারে প্রতিভায় বিকশিত হাজারো কবিতা।