বান্দরবানের ম্রোদের ঐতিহ্যগত নাটক সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়।
[চাইথোয়াইমং মারমা রুদ্র জেলা প্রতিনিধি বান্দরবান ] বান্দরবানের ম্রো ক্ষুদ্র সম্প্রদায় রা নিজের ঐতিহ্যগত সংস্কৃতি ধরে রাখার জন্য বর্তমানে নিজেদের উদ্যেগে এক নাটক প্রদশর্নী অনুষ্ঠিত হয়।জানা গেছে নাটকের নাম :অনাও (বাংলা ইচছা) নামে পরিচিত লাভ করছে।এই নাটকের মুল উদ্যেত্তা ভূমিকা সম্পাদনায় কাহিনী ও সংলাপ: তরুন লেখক ইয়াংঙান ম্রো। অায়োজনে:ক্ষুদ্র সাংস্কৃতিক ইনষ্টিটিউট বান্দরবান। তরুন ম্রো ইয়াংঙান জানান, সপ্তাহব্যাপী নাটক কর্মশালায় শেষে সাটিফিকেট ও পুরস্কার বিতরন করেন উ ক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি জনাব সিংইয়ং ম্রো সন্মানীত সদস্য বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ।এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিচালক ক্ষুদ্র সাংস্কৃতিক ইন্সটিটিউট বান্দরবান পার্বত্য জেলা।কিছু মূল নাটকের কাহিনী ব্যাখা -একটি ছোট ছেলে স্কুলে লেখা পড়া করে করতে চাইল কিন্ত তার পিতা-মাতারা অনেক অশিক্ষিত দরিদ্রের কারনে স্কুল যেতে পড়তে পারেনি।সে ছেলে স্কুলে যাওয়ার জন্য মা বাবা প্রতি অনেক অনুরোধ করেছে।তবু ও মা বাবার তাকে স্কুলে না যেতে বারন করেন।সেখানে বুঝা যায় ম্রো ক্ষুদ্র সম্প্রদায় অভিভাবকরা সচেতনতার অভাবে চিত্র তুলে ধরে এই মূল নাটক ভূমিকা ফুটে উঠাতে শুরু করছে।তার মধ্যে বুঝতে হবে শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি দেশ উন্নতি! দিকে অগ্রসর না হয়ে খারাপের দিকে ধাবিত হয় এই নাটক মাধ্যমে সবাই বুঝতে শিক্ষা গ্রহন করতে হবে।ম্রো সম্প্রদায়রা সব দিক দিয়ে অনেক পিছিয়ে রয়েছে।এই নাটক দেখে সবাই সজাগ বা সচেতন হতে বলে বিশেষজ্ঞ রা ধারনা করছে।অামরা অামরা সবাই সচেতন হয়ে। যাতে ঐ ছেলের মত লেখা পড়া বন্ধ ও মানবাধিকার হতে লংঙন না হয়। প্রতিটি শিশুরা এদেশের নাগরিক হিসেবে লেখাপড়া নিশ্চিত করা সবার দায়িবানসহ সহযোগিতায় প্রদান করা।অাসুন প্রতিটি শিশুরা স্কুল মুখী যাতে হয়।বেশির ভাগ মা বাবাসহ প্রতিবেশীদের এগিয়ে অাসা।এই ম্রোদের নাটক সারাদেশের ছড়িয়ে পড়ুক সবার কাছে অাশাবাদী হিসেবে প্রত্যাশায় করছি।তারপর বিশেষ অতিথি জানান,ম্রোদের নাটক অনেক দুর এগিয়ে যাক তিনি সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট হতে ভবিষ্যৎ সার্বিক সহযোগিতা প্রদানসহ সব করে যাবে। এই নাটক দিয়ে সচেতন হয়ে শিক্ষা গ্রহন করি।প্রধান অতিথি বলেন অামাদের ম্রোদের নাটক সামনের দিকে অগ্রসর হয়ে সারাবিশ্বেরর ছড়িয়ে পড়ুক বা অাজকের মত অনুষ্ঠান টি স সমাপ্তি ঘোষনা করেন।