অালীকদম থানছি উপজেলায় হতে অাবার ও বিভিন্ন বিরল প্রজাতী জীব জন্ত বন্য প্রাণী পাচার হচ্ছে
[চাইথোয়াইমং মারমা রুদ্র জেলা প্রতিনিধি বান্দরবান]অালীকদমে সরেজমিনে গিয়ে তদন্ত করে দেখা যায়।মেসার্স ক্রেটিভ কন্সারভেসন প্রতিষ্ঠান নামে ২০১১ ইং সাল হতে অালীকদমে ভুয়া করুকপাতা ইউনিয়ন পরিষদ অফিসের পাশে একটি ক ক্ষে ভাড়ায় করে উপজেলায় শাখা অফিস নামে সরকারী অনুমোদনবিহীন বিভিন্ন কার্য্যক্রম নাম প্রতিষ্ঠান নামে চালিয়ে যাচছে। অালীকদম ও থানছি উপজেলায় মাতামুহুরি ও সাংগু রিজার্ব রক্ষিত অরক্ষিত এলাকায়।অত্র প্রতিষ্ঠাননের কর্মচারী মি:পাছিং ম্রো নিরক্ষর জাহহনান অামরা শাহরিয়া সিজার নির্দেশে বন্য প্রাণী সংগ্রহসহ বিভিন্ন কাজগুলি সম্পাদন করে থাকি।যা পাবর্ত্য চট্রগ্রামের প্রাকৃতিক পরিবেশ বিপর্যয়গ্রস্ত অাদিবাসী দের জীবনমান ন স্ট ক্ষতি হওয়ার সম্ভবনা ঝুকি বেশি হতে পারে।পাহাড়ের বন্য প্রাণি থেকে শুরু করে বিভিন্ন বনের বন্যপ্রাণী সহ বনজগাছ নামীদামী গাছ হারিয়ে বিলুপ্ত পথে।যা সরেজমিনের মাঠে না দেখলে বুঝতে পারবে না।অত্র অালীকদম অফিস নামে্র পরিচালিত যাবতীয় কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হয়।এবং সিজারকে বার বার কাগজপত্র দেখানোর জন্য অনুরোধ করলে ২৬/১১/১৬ ইং সালে মেয়াদবিহীন বন ও বনের সম্পদ সংরক্ষণের নামে বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কর্তৃক স্বাক্ষরিত একটি মাত্র কাগজ পত্র দেখানো সম্ভব হয়।তাতে বোঝা যায় তিনি(সিজার) নিস্চয় কূকর্মের উদ্দেশ্যে তার কার্যক্রমগুলো করতে যাচ্ছে।তাই এলাকার স্থানীয় গনমান্য ব্যত্তি ও ছাত্র সমাজ জোর দাবী করেন।তার শাহরিয়া সিজার অাসল কর্ম পরিচয় ও উদেশ্য উধঘাটন সঠিক তদন্ত খোজেঁ বের করে প্রশাসনের সহায়তা চেয়েছেন স্থানীয় অত্র এলাকায়বাসী।অারো জানা যায় পাহাড়ী দুর্ঘম এলাকায় মধ্যে স্থানীয়দেরকে শ্রমজীবী করে নীল চাষ করে যাচ্ছে। তাছাড়া ও সিজারকে তাদের প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কার্য্যক্রম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন,অামরা স্থানীয় দের উপকার জন্য কাজ করি এবং ৬টি শি ক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করে দিয়েছি।স্থানীয় রা অভিযোগ করেন স্কুল নামী মাত্র রয়েছে।বাস্তবে কোন স্কুলের যাবতীয় কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হয়।তাই ঐখানকার স্থানীয় রা জোর দাবী করেন তার( সিজার) অাসল পরিচায় ওঅাসল কর্ম উদ্দেশ্য সঠিক তদন্ত সংশ্লিষ্ট কার্য্যলয় অফিস বিভাগীয় বন মন্ত্রনালয়,জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশ সুপার, বান্দরবান পার্বত্য চট্রগ্রাম মন্ত্রনালয়,জেলা পরিবেশ বন কমিটি,পার্বত্য চট্রগ্রাম অাঞ্চলিক পরিষদ,বান্দরবান জেলা পরিষদ,প্রতি এলাকার স্থানীয়রা বাসিন্দারা প্রাণের জোর দাবী তদন্ত পর্যবেক্ষন করে অাইনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য বিনীতভাবে অাহবান জানাই। পার্বত্য চট্রগ্রাম এলাকায় হতে রিজার্ব বন ভূমি অরক্ষিত /জায়গা নাম ভাংগিয়ে অসহায় অাদিবাসী ম্রোদের নিকটতম গ্রাম পাশবর্তী এলাকায় হতে বিভিন্ন বিরল পাহাড়ী বন্য প্রাণী সংরক্ষণ নামে দেশে বিদেশে পাচার করে যাচছে।যা পার্বত্য চট্রগ্রামের পরিবেশ ভারসাম্য বন প্রাণী জীব জন্ত বিলুপ্ত, অরন্য গাছ পালা প্রকৃতি জীব বৈচিত্রসহ ম্রোদের জীবন মান ক্ষুন্ন হচ্ছে বলে এক ম্রো অাদিবাসী সাংবাদিকদের জানান।এক নিরক্ষর ম্রো নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক বলেন এই প্রতিষ্ঠান জুম ক্ষেতে গাছ বাশ কাটিয়ে নীল চাষ করতে হতদরিদ্র ম্রো ঝুমিদেরকে চাপিয়ে দিচ্ছে বলে তিনি জানান।অাদিবাসি ম্রোদেরকে বেশির ভাগ অশিক্ষিত লোক খুজে সহজ সরল পেয়ে বিভিন্ন লোভ দেখিয়ে কমশ্রম দিয়ে কাজে লাগায়।যা মানবাধিকার লংঘন হিসেবে অত্র এলাকায় স্থানীয় সচেতন সমাজ নাগরিক অভিযোগ তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।কয়েকজন ম্রো যুব সমাজ বিভিন্ন মেডিয়াকে জানান,নিরক্ষর ম্রোদের লোক দিয়ে গাধার মত অ ল্প টাকা বিনিময় দিয়ে ঝুকির কাজ তাদেরকে দিয়ে করানো হয়। এ ব্যাপারে শাহরিয়া সিজারকে জিজ্ঞাসা করি,এ অালীকদমের বিভিন্ন অাদিবাসী ক্ষুদ্র সম্প্রদায় বসবাস করে সেখান ইচ্ছা কিছু শি ক্ষিত লোক দিয়ে কাজ করেন,সে সঠিক উক্তর দিতে ব্যর্থ হয়। ম্রোদের কিছু সচেতনরা মনে করেন যে,ভবিষ্যৎ তে কোন এক ধরনের ম্রোদের গ্রামকে উচছেদ করতে পারে বলে তাদের ধারণা করা হয়।অারো জানা যায় একমাস অাগে ও বনের সম্পদ রক্ষার নামে পাচারের জন্য অালীকদম উপজেলায় সদরে ম্রো হোস্টেলে মজুদ করে রাখা পাহাড়ী কচ্ছপ অাইন শৃংখলা যৌথ বাহিনী জব্দ করেন।তবু ও তাকে (ডাক নাম সিজার) শাহরিয়া হাতেনাতে ধরা পড়ার পর ও সঠিক ভাবে কোন অাইনের অাওতায় নিয়ে অাসা হয়নি বলে স্থানীয় জানান।সিজার কাছ থেকে প্রতিষ্ঠান কার্য্যক্রম সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে বলেন,অামরা স্থানীয়দের উপকারের জন্য কাজ করি,অালীকদম কুরুকপাতা ইউনিয়নের তাদের হতে দেয়া ৬টি স্কুল প্রাথমিক চালু করেছি।একজন সাবেক টিচার নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক বলেন,অত্র! উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলায় শি ক্ষা অফিস অবগত নাই।সিজার এই বিষয়ের জানিনা বলে স্বীকার করেন।স্কুলের কোন অনুমোদন যাবতীয় কাগজপত্রাদি দেখাতে ব্যর্থ হয়। সিজার বলেন ২০১২ সাল হতে স্কুল স্থাপিত হয়।সে ব্যাপারে উপজেলার প্রশাসন শিক্ষা অফিস কিছুই জানে না।বর্তমানে স্কুলেরর কি অবস্থা সঠিক তথ্য দিতে পারেনি।তারা কি উদ্দেশ্য উন্নয়ন মূলক নাম করে দীর্ঘ দিন চালিয়ে যাচ্ছে। সে টা সবাই একবার সচেতন সমাজ ভাবভার বিষয় দরকার।তাদের লক্ষ্য উদ্দেশ্য অন্য কিছু হতে পারে। স্কুল নামই অাছে বাস্তবে শূন্যে অবস্থায় বলে এক ম্রো বৃদ্ধ জানাই।ম্রো সম্প্রদায় এলাবাসীরা বেশী ভয় অাতংকিত চিন্তিত হয়ে পড়ছে। কি উদ্দেশ্য নিয়ে শুধু ম্রো সম্পদায় কে চোখে পড়ে।সবাইকে সচেতন ও ভাবতে হবে। এই সিজার প্রতিষ্ঠান বিষয়ে কুরুকপাতা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বাবু ক্রাপতু ম্রো কে মেডিয়া সাংবাদিকরা জিজ্ঞেসবাদ করি সে বলে তাদের কার্য্যক্রম কি কি অাছে সে সঠিক কিছুই বলতে পারেনা। শুধু মাঝে মাঝে সিজার নামে লোক অাসা যাওয়া করছে।বন্য সংরক্ষক নামে অালীকদম হতে বিভিন্ন বিরল প্রজাতী জীব জন্ত ধরে নিয়ে সংগ্রহ করে দেখা যায়।এই প্রকৃতি প্রাণী সংরক্ষক নামে স্থানীয় লোক জড়িতদের কে ধরিয়ে অাইনের সোপর্দ করার জন্য এলাকাবাসীরা সংশ্লিষ্ট কাছে দৃস্টি অাকষর্ণ করছি।পার্বত্য চট্রগ্রাম অালীকদম থানছি উপজেলার হতে জীব জন্ত বন্য প্রাণী পাচার কে সবাই মিলে রোধ করার জন্য এগিয়ে অাসুন।অাশ্রয় ও প্রশ্রয় কারীকে ধরিয়ে দিন।পার্বত্য চট্রগ্রামের জীব জন্ত রক্ষা করুন। কোটি কোটি বনজ সম্পদ অবধৈ ভাবে দেশে বিদেশে পাচার হচ্ছে। প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। অামাদের প্রকৃতির সম্পদ রক্ষা করতে জোড়ালো ভাবে অান্দোলন অাওয়াজ গড়ে তুলুন। অারো জানা গেছে মহিলা ম্রোদেরকে কম শ্রম মূল্যে দিয়ে ঐতিহ্য মালা তৈরি করে দিয়ে দেশে বিদেশে অবধৈ্ভাবে পাচার হয়।পার্বত্য চট্রগ্রামের মূল্যেবান সম্পদ বিলুপ্তি হচ্ছে। পাচার রোধ করুন পাচার রোধ করুন পাচার রোধ করুন।সচেতন হয়ে সবাইকে প্রতিরোধে এগিয়ে অাসুন।