ট্রেনের সিডিউল বিপর্যয়, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
ঈদযাত্রার চতুর্থ দিনেও কমলাপুর থেকে বেশির ভাগ ট্রেনই দেরিতে ছেড়েছে। ট্রেনের এ সিডিউল বিপর্যয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। তাদের অভিযোগ- নির্ধারিত সময় থেকে ট্রেনের জন্য ৩-৪ ঘন্টা বেশি অপেক্ষা করতে হয়েছে।
এদিকে, ট্রেনকর্তৃপক্ষ এটাকে সিডিউল বিপর্যয় বলতে নারাজ। তারা বলছেন- ট্রেনে অতিরিক্ত যাত্রী উঠার কারণে যাত্রী উঠা-নামার কারণেই এই বিলম্ব হচ্ছে।
ঈদযাত্রার চর্তুথদিনে সকাল থেকেই কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে ঘরমুখো মানুষের উপচে পড়া ভীড়।
তবে শিডিউল বিপর্যয়ের কারণে সময়মতো স্টেশনে এসেও কাঙ্খিত ট্রেনের জন্য যাত্রীদের ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে হয়।
ঈদযাত্রায় প্রতিবছরই কেন ট্রেনের সিডিউল বিপর্যয় হয় এমন প্রশ্ন তুলে যাত্রীরা জানালেন তাদের ভোগান্তির কথা। তারপরও স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদযাপনের আকুতি সব কষ্ট ছাপিয়ে যায়।
এদিকে, বিশেষ করে উত্তরবঙ্গ ও খুলনা অঞ্ঝলে চলা ট্রেনগুলোর সময় সূচীতে সবচেয়ে বেশি বিপর্যয় হয়। তবে ট্রেনের এই বির্পযয়কে সিডিউল বিপর্যয় বলতে নারাজ ট্রেনকর্তৃপক্ষ।
দু'একটি ট্রেন কিছুটা দেরিতে ছাড়লেও বেশির ভাগ ট্রেনই যথাসময়েই স্টেশন ছেড়ে যাচ্ছে বলেও দাবি স্টেশন ম্যানেজারের।