লাভের আশায় চামড়া সংগ্রহের পর ন্যায্য দাম না পেয়ে লোকসানের অভিযোগ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের।
লাভের আশায় চামড়া সংগ্রহের পর এবারো ন্যায্য দাম না পেয়ে লোকসানের অভিযোগ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের। লবণ আর শ্রমিকের খরচ বেশি পড়লেও চামড়ার দাম কম হওয়ায় পুঁজি হারানোর শঙ্কায় ব্যবসায়ীরা। পাইকারদের দাবি, ট্যানারি মালিকদের বকেয়ার কারণে অনেকেই চামড়া কেনার সাহস হারিয়েছেন।
কোরবানির ঈদে লাভের আশায় চামড়া কিনে এই ব্যবসায়ীর মতো অন্যরাও লোকসানের আশংকায়। উল্টে-পাল্টে দেখলেও কাঙ্ক্ষিত দামে ক্রেতাদের সাড়া মেলেনি। গত বছরের তুলনায় এবার দাম কম হওয়ায় অনেকেই চামড়া বেচতে পারেননি। ফলে চামড়া নিয়ে হা-হুতাশ করেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা।
হাটের ইজারাদার জানান, গত বছরের তুলনায় এবার চামড়ার আমদানি ও বেচাকেনা প্রায় অর্ধেক। ট্যানারি মালিকদের কাছে টাকা আটকে থাকায় দেখেশুনে চামড়া কিনছেন পাইকাররা। আর বাজার আরো পড়ে গেলে চামড়া পাচারের আশংকা এই ব্যবসায়ী নেতার।
ইজারাদার জানান, বুধবার( ২৯ আগস্ট) গাইবান্ধার পলাশবাড়িতে উত্তরের অন্যতম বড় এই চামড়ার হাটে প্রায় নব্বই হাজার পশুর চামড়া বিক্রির জন্য আনা হলেও কেনাবেচা হয়েছে মাত্র তেইশ হাজার।