‘বালিশ কাণ্ডে’ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বালিশ বিক্ষোভ’ করেছে গণঐক্য এবং নাগরিক পরিষদ
পাবনায় রূপপুরে ‘বালিশ কাণ্ডে’ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বালিশ বিক্ষোভ’ করেছে গণঐক্য এবং নাগরিক পরিষদ নামে দুটি সংগঠন। এ বিক্ষোভে ১৫ জনের মতো অংশ নেন।
সম্প্রতি একটি দৈনিক পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে যে পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের থাকার জন্য নির্মিত বহুতল ভবনের ফ্ল্যাটগুলোর জন্য ১,৩২০টি বালিশ কেনা হয়েছে, যার প্রতিটির মূল্য দেখানো হয়েছে প্রায় ছয় হাজার টাকা। এছাড়াও প্রতিটি বালিশ নিচ থেকে উপরে বহন করার খরচ দেখানো হয়েছে ৭৬০ টাকা।
নাগরিক পরিষদের আহবায়ক ময়. শামসুদ্দিন বলেন, 'যেখানে একটি বালিশের বাজার মূল্য ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা, সেখানে একটি বালিশের মূল্য দেখানো হয়েছে ছয় হাজার টাকা। দেশে যে ‘সীমাহীন দুর্নীতি’ চলছে এটি তার একটি নমুনা মাত্র।
এ বিষয়টিকে ‘ইতিহাসের সেরা লুট’ বলে আখ্যায়িত করেছে বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীরা।
বিক্ষোভকারীদের বহন করা একটি পোস্টারে লেখা ছিল, ‘কে দেখবে এই দুর্নীতি? কে থামাবে এই মহামারি?’
আরেকটি পোস্টারে লেখা ছিল, ‘কৃষক পায় না ফসলের দাম, চারদিকে লুটপাটের জয়গান।’
সম্প্রতি একটি দৈনিক পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে যে পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের থাকার জন্য নির্মিত বহুতল ভবনের ফ্ল্যাটগুলোর জন্য ১,৩২০টি বালিশ কেনা হয়েছে, যার প্রতিটির মূল্য দেখানো হয়েছে প্রায় ছয় হাজার টাকা। এছাড়াও প্রতিটি বালিশ নিচ থেকে উপরে বহন করার খরচ দেখানো হয়েছে ৭৬০ টাকা।
নাগরিক পরিষদের আহবায়ক ময়. শামসুদ্দিন বলেন, 'যেখানে একটি বালিশের বাজার মূল্য ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা, সেখানে একটি বালিশের মূল্য দেখানো হয়েছে ছয় হাজার টাকা। দেশে যে ‘সীমাহীন দুর্নীতি’ চলছে এটি তার একটি নমুনা মাত্র।
এ বিষয়টিকে ‘ইতিহাসের সেরা লুট’ বলে আখ্যায়িত করেছে বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীরা।
বিক্ষোভকারীদের বহন করা একটি পোস্টারে লেখা ছিল, ‘কে দেখবে এই দুর্নীতি? কে থামাবে এই মহামারি?’
আরেকটি পোস্টারে লেখা ছিল, ‘কৃষক পায় না ফসলের দাম, চারদিকে লুটপাটের জয়গান।’