ঘুরে আসুন প্রাচ্যের ভেনিস বরিশাল
বাংলার ভেনিস খ্যাত বরিশাল জেলার দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো; দুর্গাসাগর, কালেক্টরেট ভবন, চাখার প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর, রামমোহনের সমাধি মন্দির, সুজাবাদের কেল্লা, সংগ্রাম কেল্লা, শারকলের দুর্গ, গির্জামহল্লা, বেলস পার্ক, এবাদুল্লা মসজিদ, কসাই মসজিদ, অক্সফোর্ড গির্জা, শংকর মঠ, মুকুন্দ দাসের কালীবাড়ি, ভাটিখানার জোড়া মসজিদ, অশ্বিনী কুমার টাউন হল, চরকিল্লা, এক গম্বুজ মসজিদ, সাড়ে তিন মণ ওজনের পিতলের মনসা ইত্যাদি।
গুটিয়া মসজিদ
বরিশাল-বানারীপাড়া সড়ক ধরে এগোলেই উজিরপুর উপজেলা। সড়কের পাশে গুঠিয়ার চাংগুরিয়া গ্রাম। এগ্রামেই আছে দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ মসজিদ। ২০০৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর উজিরপুরের গুঠিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা শিক্ষানুরাগী এস. সরফুদ্দিন আহম্মেদ সান্টু চাংগুরিয়ার নিজবাড়ির সামনে প্রায় ১ ৪একর জমির উপর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মধ্য দিয়ে ব্যক্তিগতভাবে গুঠিয়া বাইতুল আমান জামে মসজিদ- ঈদগাহ্ কমপ্লেক্স এর নির্মান কার্যক্রম শুরু করেন। ২০০৬ সালে উক্ত জামে মসজিদ - ঈদগাহ্ কমপ্লেক্সের নির্মান কাজ সম্পন্ন হয়।
যেভাবে যাবেন
বরিশাল-বানারীপাড়া সড়ক ধরে এগোলেই উজিরপুর উপজেলা। সড়কের পাশে গুঠিয়ার চাংগুরিয়া গ্রাম। এগ্রামেই আছে দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ মসজিদ।
দুর্গাসাগর
১৭৮০ খৃষ্টাব্দে চন্দ্রদ্বীপ পরগনার তৎকালীন রাজা শিবনারায়ণ এলাকাবাসীর পানির সংকট নিরসনে মাধবপাশায় একটি বৃহৎ দীঘি খনন করেন। তাঁর মা দুর্গাদেবীর নামে দীঘিটির নামকরণ করা হয় দুর্গাগাসাগর। প্রত্নতত্ত্ব সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিবর্তে দুর্গাসাগর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করছে জেলা প্রশাসন। দুর্গাসাগরের তিনদিকে ঘাটলা ও দীঘির ঠিক মাঝখানে ৬০ শতাংশ ভূমির উপর টিলা।
দুর্গাসাগরের অদূরেই রয়েছে অত্যাধুনিক বায়তুল আমান জামে মসজিদ কমপ্লেক্স ও শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক জাদুঘর। এ জাদুঘরটি বানারীপড়ার চাখারে শেরেবাংলার জন্মভিটায় অবস্হিত। দুর্গাসাগরে এক সময়ে ঝাঁকে ঝাঁকে অতিথি পাখির সমাগম হতো। জলবায়ু পরির্বতনের প্রভাব ও র্সবশেষ ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বরে সংঘটিত সাইক্লোন ‘সিডরে’র পর দুর্গাসাগরে আর অতিথি পাখির দেখা মিলছে না।
আড়াই শত বছর আগে খনন করা ঐতিহ্যবাহী দুর্গাসাগর ও তার অদূরেই লাকুটিয়া জমিদার বাড়িটিও দর্শনীয় স্থান হিসাবে পরিচিত। লাকুটিয়া জমিদার বাড়িটি তিনশত বছরের পুরনো।
যেভাবে যাবেন
বরিশাল-বানারীপাড়া সড়ক ধরে এগোলেই উজিরপুর উপজেলা। সড়কের পাশে গুঠিয়ার চাংগুরিয়া গ্রাম। এগ্রামেই আছে দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ মসজিদ।
দুর্গাসাগর
১৭৮০ খৃষ্টাব্দে চন্দ্রদ্বীপ পরগনার তৎকালীন রাজা শিবনারায়ণ এলাকাবাসীর পানির সংকট নিরসনে মাধবপাশায় একটি বৃহৎ দীঘি খনন করেন। তাঁর মা দুর্গাদেবীর নামে দীঘিটির নামকরণ করা হয় দুর্গাগাসাগর। প্রত্নতত্ত্ব সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিবর্তে দুর্গাসাগর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করছে জেলা প্রশাসন। দুর্গাসাগরের তিনদিকে ঘাটলা ও দীঘির ঠিক মাঝখানে ৬০ শতাংশ ভূমির উপর টিলা।
দুর্গাসাগরের অদূরেই রয়েছে অত্যাধুনিক বায়তুল আমান জামে মসজিদ কমপ্লেক্স ও শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক জাদুঘর। এ জাদুঘরটি বানারীপড়ার চাখারে শেরেবাংলার জন্মভিটায় অবস্হিত। দুর্গাসাগরে এক সময়ে ঝাঁকে ঝাঁকে অতিথি পাখির সমাগম হতো। জলবায়ু পরির্বতনের প্রভাব ও র্সবশেষ ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বরে সংঘটিত সাইক্লোন ‘সিডরে’র পর দুর্গাসাগরে আর অতিথি পাখির দেখা মিলছে না।
আড়াই শত বছর আগে খনন করা ঐতিহ্যবাহী দুর্গাসাগর ও তার অদূরেই লাকুটিয়া জমিদার বাড়িটিও দর্শনীয় স্থান হিসাবে পরিচিত। লাকুটিয়া জমিদার বাড়িটি তিনশত বছরের পুরনো।
৩০ গোডাউন
৩০ গোডাউন একটি রিভার ভিউ পার্ক ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্তম্ভ রয়েছে। এটি বরিশাল এর একটি শুটিং স্পট হিসেবেও পরিচিত।
যেভাবে যাবেন
বরিশাল শহর থেকে রিক্সাযোগে অতি অল্প সময়ে যাওয়া সম্ভব।
পাদ্রিশিবপুর গীর্জা
আঠার শতকের মাঝামাঝি সময়ে পর্তুগীজরা এখানে বসতি স্থাপন করে। পরবর্তীতে মিশনারী ধর্মযাজকরা নিম্নবর্ণের দরিদ্র হিন্দুদেরকে খৃষ্ট ধর্মে দীক্ষিত করেন। এখানে রোমান ক্যাথলিক গীর্জা, পর্তুগীজদের ইমারত ও স্মৃতি সৌধ রয়েছে।
যেভাবে যাবেন
বাকেরগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড থেকে মোটর সাইকেল, টেম্পু অথবা বাস যোগে সরাসরি পাদ্রিশিবপুর যাওয়া যায়। দূরত্ব ৬ কিঃ মিঃ।
যেভাবে যাবেন
বরিশাল শহর থেকে রিক্সাযোগে অতি অল্প সময়ে যাওয়া সম্ভব।
পাদ্রিশিবপুর গীর্জা
আঠার শতকের মাঝামাঝি সময়ে পর্তুগীজরা এখানে বসতি স্থাপন করে। পরবর্তীতে মিশনারী ধর্মযাজকরা নিম্নবর্ণের দরিদ্র হিন্দুদেরকে খৃষ্ট ধর্মে দীক্ষিত করেন। এখানে রোমান ক্যাথলিক গীর্জা, পর্তুগীজদের ইমারত ও স্মৃতি সৌধ রয়েছে।
যেভাবে যাবেন
বাকেরগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড থেকে মোটর সাইকেল, টেম্পু অথবা বাস যোগে সরাসরি পাদ্রিশিবপুর যাওয়া যায়। দূরত্ব ৬ কিঃ মিঃ।