ব্যবাসায়ীদের দাবি, এতে লোকসানের বোঝা ভারী হওয়ার পাশাপাশি বিপাকে পড়ছেন তারা। তাই এক সপ্তাহের মধ্যে সমস্যার সমাধান না হলে, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি তাদের। বাজারে মিলছে না ন্যায্য দাম, হু হু কোরে বাড়ছে উৎপাদন খরচ। তাই ব্যবসায়ীদের ব্যতিক্রমী এই আন্দোলন।
দিন কয়েক বাদে একই কায়দায় রাজপথে গাজীপুরের পোল্ট্রি খামারিরাও। তাদের প্রতিবাদের ভাষাও একই। খামারিরা বলছেন, মুরগীর বাচ্চা কিনতে হচ্ছে বেশি দামে। লাগামহীন খাবারের দরও। এরপরও কোন রকমে এতোদিন ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছিলেন তারা। কিন্তু বহুজাতিক কোম্পানিগুলো ব্যবসা পরিধি বাড়ানোয় কমে গেছে ডিমের দাম। তাই ভারী হচ্ছে লোকসানের বোঝা।
ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারের কাছে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা চান ব্যবসায়ী নেতারা। খামারীদের দুরাবস্থার কথা স্বীকার করেছেন জেলা প্রশাসকও। জানান, এ নিয়ে আলোচনা চলছে উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের সাথে। সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সমস্যার সমাধান না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন পোল্ট্রি খামারীরা।