মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালটিতে ঝুঁকিপূর্ন ভবনের মধ্যে চলছে পাঠদান।
রুবেল মাদবর মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি Channel 4TV :
সরেজমিনে গিয়ে ঘুরে দেখা যায়. মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া ৭৯ ং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গিয়ে জানাযায়। স্কুলটি বিগত কয়েক বছর আগেই ঝুঁকিপূর্ন হয়েছে।বর্ষা মৌসুমে ভবনটি দিয়ে পানি পড়ে বই খাতা বিজে যাওয়া সহ ভূমি কম্পের আতঙ্কে স্কুলটির শিক্ষার্থী উপস্থিতি কমে যাচ্ছে। এতে আতঙ্কে অনেক অভিবাবক তাদের শিশুদের স্কুলে পাঠাতে ভয় পাচ্ছেন। অনেকে ছেলে- মেয়েদের স্কুলে পাঠিয়ে চরম আতঙ্কে থাকতে হয় অভিবাবকদের.দ্রুত পুরাতন ঝুঁকিপূর্ন ভবনটি ভেঙ্গে নতুন ভবন নিমানের দাবী শিক্ষার্থীদের,অভিবাবক ও শিক্ষকদের । সমাপনিতে শতভাগ পাশ করা স্কুলটি ভবনের কারনে শিক্ষার্থী কমে যাওয়া শিক্ষা কার্যক্রমে অনেক প্রভাব ফেলার আশঙ্খা তো রয়েছেই। শ্রেণী কক্ষ সংকটের পাশাপাশি ঝুঁকিপূর্ন ভবনের কারনে ক্লাশ করতে সমস্যার. ছেলে- মেয়েদের পাঠিয়ে চরম আতঙ্কে থাকতে হয় অভিবাবকদের.
তাই,অন্যস্কুলে পড়াশুনা করানো জন্য নিয়ে যেতে হচ্ছে এমন দাবী করে একতাধিক ছাত্র-ছাত্রীর অভিবাবকদের।সরকারের দপ্তরে একাধিকবার ভবনটি ভেঙ্গে নতুন ভবনেরদাবী করা হলেও কাজের কাজ কিছু হয়নি.হচ্ছেনা। তাই ঝুঁকি নিয়েই চালানো হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম.গজারিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো: আবু তালেব ভুইয়া জানান শুধু এটাই না আরো চারটি স্কুল রয়েছে ঝরাজন্য অবস্থা যে কোন সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পাড়ে.
বর্ষা মৌসুমে ভবনটি দিয়ে পানি পড়া ও ভূমি কম্পের আতঙ্কে অনেক অভিবাবক তাদের ছেলে- মেয়েদের স্কুলে থেকে অন্যস্কুলে নিয়ে যাচ্ছে বলে জানান,স্কুলটির প্রধান শিক্ষিকা:কাজী বাছিরুন নেছা.তবে সব প্রতিকুলতা ছাপিয়ে স্কুলটির পড়াশুনা এগিয়ে নিতে সরকার সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এমন প্রত্যশা স্থানীয়দের!