মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধঃঢাকার শাহজাহানপুর থেকে এস.আই মামুনের চুরি হওয়া মটর সাইকেল মুন্সীগঞ্জের সিপাহীপাড়া থেকে উদ্ধার হয়েছে। সাথে সাথে মটর সাইকেল চোর সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীর হোতা দেওয়ান মোহাম্মদ রহমত উল্লাহকে (৩৫) গ্রেফতার করা হয়েছে। শনিবার দুপুর ১২টার দিকে সিপাহী পাড়া থেকে মটর সাইকেলসহ দেওয়ান মোহাম্মদ রহমতউল্লাহকে গ্রেফতার করেছে হাতিমারা ফাঁড়ির পুলিশ। মটর সাইকেল চুরির একটি মামলা দিয়ে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। > এ বিষয় কথা বলি একাদিক ব্যক্তির সাথে, আর এই মটর সাইকেল সিন্ডিকেট সদস্যদের মাঝেও প্রতিনিধির সাথে মোবাইল ফোনে কথা হয়। সিন্ডিকেট সদস্য নাম প্রকাশ না করা সর্তে বলেন মটর সাইকেল পুলিশ ফাঁড়ি থেকে ছাড়াতে যতো খরচ হয় সব খরচ বর্তমান জেলহাজতে আছেন তাহার এক আত্বিয় মোঃ রোমান বহন করেন । পুলিশকে মেনেজ করে রোমানই গাড়ীর মালিক হয়। তিনি আরো বলেন বিদেশ থেকে ভালো টাকা কামাই করে এসে এই মটোর সাইকেল সিন্ডিকেটে ইনেভেস্ট করে। রোমানের গ্রামের বাড়ী মুন্সীগঞ্জ বজ্রযোগনী সম্পাড়া। এ বিষয় মোঃ রোমান কে মোবাইল ফোনে এ বিষয় জানতে চাইলে তিনি টাকা খরচ করার কথা প্রথমে স্বীকার করেনী, পরে রোমান বলেন মনের টানে আত্বীয় হিসাবে টাকা খরচ করেছি সত্য। রোমানের পুরো ঠিকানা জানতে চাইলে রাগ হয়ে ফোন কেটে দেন। এস আই মামুন বলেন আমার মটোর সাইকেল হারানো গিয়াছে ঢাকা শাজাহান পুর থানাতে সাধারণ ডাইরি করা আছে ৮/১০ মাস আগের।পুলিশ প্রশাসন টাকা খেয়ে গাড়ীটি চেড়ে দেওয়ার বিষয় তিনি চুপ থাকেন এবং বলেন আমি ছোট চাকুরী করী এ বিষয় কিছু বলাটা ঠিক নয়। এস আই হাফিজ বলেন, আমি কোন পাবলিকের হাতে মটর সাইকেল দেই নাই। আইন মোতাবেক সিদ্ধিরগঞ্জ থানার এস আই সুমনা হাতে গাড়ী বুজিয়ে দিয়েছি। আমি কোন কোন টাকা পয়সা রাখিনি।আইন মেনেই আসল মালিক যাহারা এবং যাহারা কাগজ আমাকে দেখিয়েছেন তাহাদের কাছেই রেখেই আমি মটর সাইকেল বুজিয়ে দিয়েছি সিদ্ধিরগঞ্জ থানার এস আই। হাতিমাড়া পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ বলে এই গাড়ীটি মানবাদিকার পরিচয়ে গাড়ীর ইঞ্জিন ও চেসিস নাম্মার গোপনে দেখে নেয় এবং এস আই সুমনা তাহার থানার সিদ্ধিরঞ্জের মামলার আলামত বলে কাগজ দেখিয়ে নিয়ে যান । বি আর টি” কাগজ করে নেয়। এই গাড়ীটি একলক্ষ পচিশ হাজার টাকা বিক্রি করে দেয় আসামী দেওয়ান মোঃ রহমতউল্লা। তবে এ বিষয় যদি কোন অনিয়ম করে থাকেন তবে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা থেকে করেছে বলে দাবী করেন হাতিমাড়া পুলিশ ফাঁড়ি ইনচায মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।কতজন আসামী আছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এক জন আসামী ধরা আছে আর বাকী আর বাকী ৩/৪ কে অজ্ঞাত করে মামলা করা হয়েছে। ওয়াল্ড হিউম্যান রাইটস্ ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির ঢাকা বিভাগীয় চেয়ারম্যান মো: নাসির জানান, দেওয়ান মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ আমাদের কোন কমিটিতে নেই। মানবাধিকার কিমিটির পরিচয় দিয়ে থাকলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এবিষয় সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপাপ্ত কর্মকর্তা আঃ সাত্তার কে মোবাইল ফোনে বক্তব্য চাইলে তিনি বলেন আমি নিজেই এস আই সুমনার মাধ্যমে মুন্সীগঞ্জ হাতিমারা ফাঁড়ি থেকে হারিয়ে যাওয়া মটর সাইকেল উদ্ধার করিয়ে আনি এবং যার মটর সাইকেল তাকেই দিয়েছি। এক সময় এস আই সুমনার মোবাইল নাম্মার চাওয়াতে তিনি রেগে গিয়ে বলেন এসআই সুমনাকে প্রয়োজন নাই , আমিই যাহা দেখার দেখবো। সংবাদকর্মী পুনরায় তার পরিচয় দেওয়ার ফলে তিনি বলেন আপনি আমার এখানে এসে চা” খেয়ে যাবেন ওটা বাদ দিন । তার পরেও বলা হয় আমি নিউজ করবো তার জন্য আপনার বক্তব্য প্রয়োজন ছিলো, আঃ সাত্তার জানান এটা আমার বিষয় আমি দেখবো ,এটা কোন বিষয় হলো? এক সময় তিনি রেগে গিয়ে বলেন আমরা পুলিশ আমাদের বিষয় কি লিখবেন? আপনি লিখেন যাহা পারেন, কত লিখবেন? লিখে যান আমি আমি দেখবো কোন সমস্য না।।