বিমান বন্দ রের ভূমি অধিক গ্রহনকৃত ২০০পরিবার ১৯বছর পরও ন্যায্য বুঝে পাইনি
নগরীর দক্ষিণ পতেঙ্গাস্থ বিজয় নগর এলাকার কয়েক শতাধিক পরিবারের ভিটেমাটি ১৯৯২-১৯৯৩ সাল চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমান বন্দর সম্প্রসারণ করার জন্য এলাকার ১০৫.১০ একর ভূমি অধিগ্রহণ করে সরকার। সরকারের নির্দেশ মোতাবেক পরিবারগুলো তাদের বাপদাদার ভিটা মাটি দিয়ে সে পরিমান জায়গা বা পুর্ণবাস করার করার প্রতিশ্রুতি দেয় সরকার।
ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোকে কিছু জায়গায় নিজস্ব অর্থায়নে ঘরবাড়ি নির্মাণ করে বসবাস করলেও গত ১৯ বছরেও তাদেরকে ভূমির রেজিস্ট্রি দেয়া হয়নি। বিমান বন্দর কর্তৃক ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো ভূমির রেজিস্ট্রশন না দেয়ায় জটিলতা সৃষ্ঠি হয়েছে। তারা জায়গাগুলো কোন ধরণের হস্তান্তর করতে পারছে না। অনেকে প্লটের বরাদ্দ পত্রও হাতে পায়নি।
৬জানয়ারী শনিববার দুপুর টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে একটি সামাজিক সংগঠন বিজয় নগর পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের উদ্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোকে ভূমির বিমান বন্দর কর্তৃক দ্রুত রেজিষ্ট্রশন প্রদানের দাবি জানান। রেজিষ্ট্রশন প্রদান করা না হলে এলাকাবাসী কঠোর কর্মসূচি ঘোষনা করবেন বরে হুশিয়ারী দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মো. জানে আলম, মাস্টার মো. ইউসুফ, জাফর আহমদ, ইউনুছ ড্রাইভার, গোলাম হোসেন, ফজল করিম, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. ইউসুফ সী ম্যান, মো. হানিফ প্রমুখ। এলাকার বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
ছবির ক্যাপশন-শাহ আমানত বিমানবন্দর কর্তৃক ভূমি অধিগ্রহণের ১৯ বছর্ওে ভূমির রেজিষ্ট্রশন না পাওয়ায় রেজিষ্ট্রশন দেয়ার দাবিতে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন অ্যাডভোকেট জানে আলম।