বান্দরবানে সন্মিলিত অাদিবাসী ছাত্র সমাজ মিছিলে পুলিশের বাঁধা
চাইথোয়াইমং মারমা রুদ্র বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি ] রাংগামাটি অর্ন্তগত বিলাইছড়ি উপজেলায় দুর্গম ইউনিয়ন অবস্থিত ৩নং ওয়ার্ডে ওরাছড়ি নামক গ্রামে ২২ইং জানুয়ারী ২০১৮ তারিখে ভোর রাতে দুই মারমা বোনকে দুই সেনা সদস্য কর্তৃক ধষর্ণ ও যৌন নিপিড়ন শিকারে বান্দরবানে স ন্মিলিত অাদিবাসী ছাত্র সমাজ ব্যানারে অপরাধীকে দৃষ্টান্ত মূলক বিচারে দাবি ও প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশ প্রশাসন বাধা দেন।কয়েকজন নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক অাদিবাসী ছাত্র সমাজ সাংবাদিককে বলেন,পুলিশ প্রশাসন প ক্ষে বান্দরবান জেলাতে নাকি কোন প্রতিবাদ ও মিছিল করতে পারবেনা। প্রতিবাদ করতে অাশা ছাত্র সমাজ সন্মিলিত কয়েকজন অাদিবাসী নারীরা জোর ক ন্ঠে সুরে বলেন,অামরা এদেশের জ ন্ম অামরা এদেশের নাগরিক অামাদের মার্তৃভুমি বাংলাদেশ। অামরা সবাই গণতন্ত্র দেশে বসবাস করছি।অামাদের অন্যায় প্রতিবাদ সমাবেশ করার টুকু এদেশের নাগরিক হিসাবে অধিকার অাছে।তারা অারো জানান গণতন্ত্র দেশ হিসেবে জনগনের অধিকারটুকু ক্ষু ন্ন হচ্ছে, শুধু পুলিশের বাহিনী ও অন্যান্য অাইন শৃংখলা বাহিনী দিয়ে এক নায়ক শৈরাচারী শাসন চলছে বলে তারা অভিযোগ করেন।বান্দরবান জেলাতে হঠাৎ করে কেন কি কারণের দুই বোনের ধর্ষণ ও নির্যাতন কারী বিরুদ্ধের প্রতিবাদ রুখে দাড়াতে কি কারণের অাইনশংখলা বাধা দিচছে।এক ছাত্র সমাজ নেতা নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক জানান,এদেশ যদি গণতন্ত্র হয় তাহলে ধনী গরীবসহ সমান অধিকারটুকু প্রতিবাদ সমাবেশ করতে দিতে হবে।সেটা সংবিধানের স্পস্ট লেখা অাছে বলে জোর দাবী করেন।পুলিশ বাহিনী দিয়ে ধমন নিপিড়ন অার কত করবেন।অামাদের অন্যায় নির্যাতিত প্রতিবাদ করা সভাকে অাইন শৃংখলা বাহিনী দিয়ে ছিনিয়ে নিয়েছে। সেটা সুফল বয়ে অানবেনা। বান্দরবানে সন্মিলিত ছাত্র সমাজ ঠিক সময়ের একদিন জবাব দেব বলে হুসিয়ার করে বলা হয়।একতা বল একতা শক্তি বলে অাগামীতে কঠোর অান্দোলন করব বলে পথে সভা শেষ করেন।