রাত পোহালেই গাজীপুরে ভোট
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট কাল। এখন চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। সোমবার (২৫ জুলাই) সকাল থেকে নগরীর বঙ্গতাজ অডিটোরিয়াম থেকে ৪২৫ কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম বিতরণ শুরু হয়েছে। নিরাপত্তায় নগরজুড়ে র্যাব, পুলিশের পাশাপাশি ২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন রয়েছে। নির্বাচনের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে জানিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।নির্বাচনী প্রচারণা শেষ, তবুও গাজীপুর নগরজুড়ে এখন নির্বাচনী আমেজ। কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হচ্ছে নির্বাচনী সরঞ্জাম। রাত পেরুলেই ভোটগ্রহণ। প্রায় এগারো লাখ আটত্রিশ হাজার ভোটারের নগরে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ মেয়র পদে ৭, কাউন্সিলর পদে ২৫৬ ও সংরক্ষিত নারী আসনে ৮৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।
নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে জানিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা সবাইকে ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের রিটার্নিং কর্মকর্তা রকিব উদ্দিন মন্ডল বলেন, আপনাদের নিশ্চিত করছি, নির্বাচনের পরিবেশে খুবই সুষ্ঠু রয়েছে। এখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রার্থীদের সমন্বয়ে একটা সুন্দর নির্বাচন দেওয়ার সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
নগর-জুড়ে মোতায়েন রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রায় ১২ হাজার সদস্য। নজরদারিতে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোমহানগর সময়
রাত পোহালেই গাজীপুরে ভোট
নির্বাচনী প্রচারণা শেষ, তবুও গাজীপুর নগরজুড়ে এখন নির্বাচনী আমেজ। কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হচ্ছে নির্বাচনী সরঞ্জাম। রাত পেরুলেই ভোটগ্রহণ। প্রায় এগারো লাখ আটত্রিশ হাজার ভোটারের নগরে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ মেয়র পদে ৭, কাউন্সিলর পদে ২৫৬ ও সংরক্ষিত নারী আসনে ৮৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।
নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে জানিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা সবাইকে ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের রিটার্নিং কর্মকর্তা রকিব উদ্দিন মন্ডল বলেন, আপনাদের নিশ্চিত করছি, নির্বাচনের পরিবেশে খুবই সুষ্ঠু রয়েছে। এখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রার্থীদের সমন্বয়ে একটা সুন্দর নির্বাচন দেওয়ার সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
নগর-জুড়ে মোতায়েন রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রায় ১২ হাজার সদস্য। নজরদারিতে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলো।
গাজীপুর পুলিশ সুপার হারুন অর রশীদ বলেন, কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলার বাহিনীর সদস্য ছাড়া এখানে মোবাইল কোর্ট ও স্টাকিং ফোর্সও দায়িত্ব থাকবে। সেই সঙ্গে এখানে কোন চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীরা কোনভাবে প্রবেশ করতে না পারে সেই ব্যপারে পুলিশ সজাগ রয়েছে।
গত ১৫ মে গাজীপুর সিটি নির্বাচনের তারিখ নির্ধারিত থাকলেও, আদালতের নির্দেশনায় তা পিছিয়ে ২৬ জুন নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন নির্বাচন কমিশন।