ক্রিকেটারদের নৈতিক অবক্ষয় রোধে কঠোর হওয়ার বিকল্প দেখছে না বিসিবি।
ক্রিকেটারদের নৈতিক অবক্ষয় রোধে কঠোর হওয়ার বিকল্প দেখছে না বিসিবি। সঠিক পথে আসতে সিনিয়রদের কাছ থেকে তরুণদের শেখার পরামর্শ দিয়েছেন বোর্ড পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন। বলেছেন, ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত জীবন আলাদা হলেও বারবার নেতিবাচক ঘটনার কারণে নতুন করে তা ভাবিয়ে তুলেছে বোর্ডকে।
মাঠের বাইরের কর্মকাণ্ডে বারবার বিব্রত হচ্ছে ক্রিকেটাঙ্গণ। খেলোয়াড়দের নারী কেলেঙ্কারির ঘটনা বাড়ছে দিনদিন। ব্যবস্থা নিলেও কিছুতেই কমছে না এমন ঘটনা।
কেউ কেউ বলছেন ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত জীবন আছে। সবকিছুতে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়। কিন্তু মাঠের বাইরের ঘটনাগুলো যখন প্রভাব ফেলছে ক্রিকেটে। তখনই বিব্রত হচ্ছে বিসিবি। তাই নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের জন্য কঠোর পথে হাটার বিকল্প দেখছেনা বোর্ড।
বিসিবি পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, 'এমন ঘটনা ঘটতে থাকবে আর ক্রিকেটাঙ্গণ ছোট হতে থাকবে এটা আমরা কেউ চাই না।'
কেনো ঘটছে এমন ঘটনা?। খালেদ মাহমুদ বললেন, কারণটা নৈতিক অবক্ষয়। অপেক্ষাকৃত তরুণরা জড়িয়ে যাচ্ছেন নেতিবাচক কর্মকান্ডে। কিন্তু তাদের সামনেতো ভালো দৃষ্টান্তও আছে। যারা ব্যক্তিগত আর ক্রিকেট জীবনে সমানভাবে এগিয়ে চলছেন। তাদের কাছে শেখার পরামর্শ খালেদ মাহমুদের।
বিসিবি পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, 'মাশরাফি, সাকিব, তামিম, মুশফিক, রিয়াদ এরা কিন্তু রোল মডেল। তারা এক একজন ১২-১৩ বছর ক্রিকেট খেলছেন তারা মাঠের বাইরেও দারুণ শৃঙ্খল।'
জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক সুজন মনে করেন, ক্রিকেটারদের কাছে প্রত্যাশা অনেক। তারা যদি প্রশ্নবিদ্ধ হলে এর প্রভাব পড়বে গোটা ক্রিকেটাঙ্গণে।