খামারে মুরগী পালন করে আলোর মুখ দেখছে নবাবগঞ্জের জিয়াউল
এম. এ সাজেদুল ইসলাম (দিনাজপুর)
গ্রামের মানুষের মুরগী পালন ছিল একটি শখের বিষয় আজ কিন্তু কালের বিবর্তনে সেটি ব্যবসায়ীভাবে রূপ নিয়েছে। বর্তমানে বেকারত্ব দূরীকরণসহ আর্থিকভাবে স্বালম্বী হওয়ার উপর স্বরুপ দাড়িয়েছে মুরগী পালন। বেকার যুবকেরা সামান্য অর্থ দিয়ে এই ব্যবসা শুরু করে আজ তারা বেকারত্ব ঘোচাতে অনেকটা সক্ষম হয়েছে।
তারই ধারা বাহিকতায় দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে উপজেলার বিনোদনগর ইউনিয়নের ডাংশেরঘাট গ্রামের জিয়াউল তার এলাকায় ২ বছর পূর্বে নিজ জমির উপর ২টি মুরগীর সেডে করে ২ হাজার মুরগী পালন শুরু করে। বর্তমানে তার ফার্মে ৮ হাজার মুরগী রয়েছে।
মুরগী পালন ব্যপারে জিয়াউল জানান- আমি একজন বেকার ছিলাম। কিন্তু আমার বহুদিনের প্রবল ইচ্ছা ও মনোভাব থাকায় আমি আমার নিজ জমিতে একটি ফার্ম করে মুরগী পালন শুরু করি। মুরগী পালনে আমি স্বাবলম্বী হয়েছি এবং আমার ফার্মে ৪ জনের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে। আমার ফার্মে এ বছর শুধু ব্রয়লার ও সোনালী জাতের মুরগী রয়েছে। প্রতি মাসে সেখান থেকে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকা উপার্জন হয়।