তামিম-সৌম্যর সেঞ্চুরিতে মাশরাফিদের জয়
তামিম ইকবাল এবং সৌম্য সরকারের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দারুণ জয় তুলে নিয়েছে বিসিবি একাদশ। টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভার শেষে ৮ উইকেটে ৩৩১ রানের পুঁজি গড়েছিলো সফরকারীরা। ৩৩২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে কায়েস ২৫ বলে ২৭ রান করে আউট হলে প্রথম উইকেটের পতন ঘটে স্বাগতিকদের। তবে তাতে কোন ক্ষতি হয়নি। অনেকদিন পর ম্যাচে ফিরে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ৭৩ বলে ১০৭ রান করেন তামিম। ১৩ চার ও ৪ ছক্কায় ১০৭ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে চেজের বলে স্টাম্পড হন তিনি।
তামিম ফিরে যাওয়ার আগেই ম্যাচ জয়ের গড়ে দিয়ে যান। সৌম্য ও তামিমের ১১৪ রানের জুটি বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর ক্রিজে এসে থিতু হতে পারেননি মোহাম্মদ মিঠুন। ১৪ বল মোকাবেলায় ৫ রান করে সাজঘরে ফিরে যান তিনি।
তবে তাতে খেয়াল না করে নিজের ছন্দে এগিয়ে যেতে থাকেন সৌম্য। তবে ক্রিজের অন্য পাশে আচমকাই উইকেট পতন হতে থাকে। ১৯৫ এ ২ উইকেট থেকে ২৬৫ রানের মাঝে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে বিসিবি একাদশ। আর ম্যাচ মোড় নেয় নাটকীয়তায়।
তবে সৌম্য ও মাশরাফি সপ্তম উইকেট জুটিতে প্রতিরোধ গড়ে দলকে ফেরান জয়ের ট্র্যাকে। মাশরাফির যোগ্য সমর্থনে শতক পূর্ণ করেন সৌম্য সরকার। ৭৭ বল মোকাবেলায় ৭ চার আর ৬ ছক্কায় কাঙ্ক্ষিত মাইলফলকের দেখা পান তিনি।
বিসিবি একাদশের সংগ্রহ ৪১ ওভার শেষে ৬ উইকেটে ৩১৪ রান হবার পর আলোক-স্বল্পতায় ডি/এল মেথডে স্বাগতিকদের ৫১ রানে বিজয়ী ঘোষণা করে ম্যাচ অফিসিয়ালরা। শেষ পর্যন্ত ৮৩ বল মোকাবেলায় ৭ চার ও ৬ ছয়ে ১০৩ রানে অপরাজিত থাকেন সৌম্য। ১৮ বল খেলা মাশরাফি ২ চার ও ১ ছক্কায় অপরাজিত থাকেন ২২ রানে।
স্বাগতিক বোলারদের মধ্যে দুটি করে উইকেট লাভ করেছেন নাজমুল ইসলাম অপু ও রুবেল হোসেন। বাকি বোলারদের মধ্যে মাশরাফি, রানা ও শামীম প্রত্যেকেই নিজেদের প্রাপ্তির খাতায় জমা করেছেন একটি করে উইকেট।
তবে তাতে খেয়াল না করে নিজের ছন্দে এগিয়ে যেতে থাকেন সৌম্য। তবে ক্রিজের অন্য পাশে আচমকাই উইকেট পতন হতে থাকে। ১৯৫ এ ২ উইকেট থেকে ২৬৫ রানের মাঝে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে বিসিবি একাদশ। আর ম্যাচ মোড় নেয় নাটকীয়তায়।
তবে সৌম্য ও মাশরাফি সপ্তম উইকেট জুটিতে প্রতিরোধ গড়ে দলকে ফেরান জয়ের ট্র্যাকে। মাশরাফির যোগ্য সমর্থনে শতক পূর্ণ করেন সৌম্য সরকার। ৭৭ বল মোকাবেলায় ৭ চার আর ৬ ছক্কায় কাঙ্ক্ষিত মাইলফলকের দেখা পান তিনি।
বিসিবি একাদশের সংগ্রহ ৪১ ওভার শেষে ৬ উইকেটে ৩১৪ রান হবার পর আলোক-স্বল্পতায় ডি/এল মেথডে স্বাগতিকদের ৫১ রানে বিজয়ী ঘোষণা করে ম্যাচ অফিসিয়ালরা। শেষ পর্যন্ত ৮৩ বল মোকাবেলায় ৭ চার ও ৬ ছয়ে ১০৩ রানে অপরাজিত থাকেন সৌম্য। ১৮ বল খেলা মাশরাফি ২ চার ও ১ ছক্কায় অপরাজিত থাকেন ২২ রানে।
স্বাগতিক বোলারদের মধ্যে দুটি করে উইকেট লাভ করেছেন নাজমুল ইসলাম অপু ও রুবেল হোসেন। বাকি বোলারদের মধ্যে মাশরাফি, রানা ও শামীম প্রত্যেকেই নিজেদের প্রাপ্তির খাতায় জমা করেছেন একটি করে উইকেট।