আবারো নৌকায় আস্থা রাখার জন্য ভোটারদের ধন্যবাদ জানান নির্বাচিতরা।
অবশেষে স্বস্তির জয়ে বাঁধভাঙা উল্লাস মহাজোট সমর্থকদের। যদিও কেন্দ্রীয়ও ভাবে নিষেধাজ্ঞা থাকায় হয়নি না কোন বিজয় মিছিল। তবে জয়ের দিনে সমর্থকদের মুখে চওড়া হাসি।
এ নিয়ে টানা তিনবার জাতীয় নির্বাচনে জয় পেল আওয়ামী লীগ। অন্ধকারের ঘোর অমানিশা কাটিয়ে যে উন্নয়নের জোয়ার বইছে সারাদেশে তা অব্যাহত থাকবে এবারও এমনটাই প্রতিশ্রুতি নির্বাচিতদের।
ভোলা-১ আসনে নির্বাচিত প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ বলেন, বিএনপি যে সন্ত্রাসীর রাজত্ব কায়েম করেছিলো। মানুষকে হত্যা করা এর প্রতিশোধ নিয়েছে বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে নৌকায় ভোট দিয়ে। ধানের শীষকে প্রত্যাখান করে।
আওয়ামী লীগের বিজয়ী প্রার্থীরা বলেন উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডের স্বীকৃতি হিসেবে জনগন ব্যালটে মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে জয়যুক্ত করেছে।
সিলেট -১ আসনে নির্বাচিত প্রার্থী ড. একেএম আবদুল মোমেন বলেন, 'শেখ হাসিরা সরকার এই দেশে আইনের শাসন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। সেসর কারণে দেশের জনগণ নৌকায় ভোট দিয়েছে।'
উল্লাসের মাত্রা একটু বেশি নড়াইলে। নির্বাচনে প্রথমবার অংশ নিয়েই বাজিমাত ক্যাপ্টেন ফ্যান্টাস্টিক মাশরাফি। যে প্রত্যাশা নিয়ে জনগণ ভোট দিয়েছে তা পূরণ করার অঙ্গিকার ম্যাশের কণ্ঠে।
মাশরাফি বিন মুর্তুজার ভক্তরা বলেন, আমাদের প্রত্যাশা ছিল মাশরাফি বিন মুর্তজা বিপুল ভোট জয় লাভ করবে; এবং তিনি বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছে। সেই সাথে তিনি নড়াইলে বেকারত্ব দূর করবেন। নড়াইলকে ডিজিটাল জেলা হিসেবে তৈরি করবে।
আর ব্যালটের মাধ্যমে স্বাধীনতার স্বপক্ষের ভোটদান আর জ্বালাও পোড়াও রাজনীতিকে প্রত্যাখ্যান করার জন্য ভোটারদের ধন্যবাদ জানান নবনির্বাচিত।