হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন হিন্দুরা কোথাও নিরাপদ নয় - কৃষ্ণ দাস কাজল
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, ঢাকা বারের আইনজীবী পলাশ কুমার রায়কে পঞ্চগড়ের জেলখানায় পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদে এবং সারাদেশব্যাপী ঘটে যাওয়া হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি দখল, মন্দিও ভাংচুর, নারীদের শ্লীলতাহানি, কথায় কথায় হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে জেলা জাগো হিন্দু পরিষদ। মঙ্গলবার সকাল ১০টায় নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে এ কর্মসূচী পালন করা হয়।
মানববন্ধনে সভাপতির বক্তৃতায় কৃষ্ণ দাস কাজল বলেন, হিন্দুরা কোথাও নিরাপদ নয়। ভূমিদস্যুদের হাত থেকে হিন্দু সম্পত্তি উদ্ধার সহ সকল হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহন করার দাবী জানান। বাংলাদেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে হিন্দুদের অবদান কম নয়। তারপরেও এই দেশে হিন্দুদের নির্যাতন সহ্য করতে হয়।
তিনি আরো বলেন, আইনজীবী পলাশ রায়কে কেনো হত্যা করা হলো সে প্রতিবাদ করতো বলে ? কেনো তাকে জেলের ভিতরে আগুনে পুড়ে মরতে হলো, কি অপরাধে তার এমন মৃত্যুবরন করতে হলো, এর সঠিক তদন্ত কওে দোষীদের শাস্তি দাবী করছি। মানুষ জানে কারাগার হলো নিরাপত্তায় বেড়া দেওয়া তাহলে এমন ঘটনা কিভাবে ঘটলো ? এর মধ্যে যদি কোন ষড়যন্ত্র থেকে থাকে সেটা তদন্ত করে প্রকাশ করা হোক, আমরা সেটা জানতে চাই।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সঞ্জয় বনিক, সহ-সভাপতি অভিজিত বনিক, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি লিটন চন্দ্র পাল, সংগঠনের সহ-সভাপতি অসিম কুমার রায়, অজয় সূত্রধর, সঞ্জীবন মন্ডল, চন্দন দে, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অভি রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক সুমিত রায়, দপ্তর সম্পাদক রিপন দাস, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক বীরবল রয় বীর, নিলয় সাহা, জয় সাহা, নয়ন দাস, প্রদীপ দাস, পলাশ বিশ্বাস, মহানগর প্রতিনিধি উজ্জল ঘোষ প্রমুখ।
মানববন্ধনে সভাপতির বক্তৃতায় কৃষ্ণ দাস কাজল বলেন, হিন্দুরা কোথাও নিরাপদ নয়। ভূমিদস্যুদের হাত থেকে হিন্দু সম্পত্তি উদ্ধার সহ সকল হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহন করার দাবী জানান। বাংলাদেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে হিন্দুদের অবদান কম নয়। তারপরেও এই দেশে হিন্দুদের নির্যাতন সহ্য করতে হয়।
তিনি আরো বলেন, আইনজীবী পলাশ রায়কে কেনো হত্যা করা হলো সে প্রতিবাদ করতো বলে ? কেনো তাকে জেলের ভিতরে আগুনে পুড়ে মরতে হলো, কি অপরাধে তার এমন মৃত্যুবরন করতে হলো, এর সঠিক তদন্ত কওে দোষীদের শাস্তি দাবী করছি। মানুষ জানে কারাগার হলো নিরাপত্তায় বেড়া দেওয়া তাহলে এমন ঘটনা কিভাবে ঘটলো ? এর মধ্যে যদি কোন ষড়যন্ত্র থেকে থাকে সেটা তদন্ত করে প্রকাশ করা হোক, আমরা সেটা জানতে চাই।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সঞ্জয় বনিক, সহ-সভাপতি অভিজিত বনিক, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি লিটন চন্দ্র পাল, সংগঠনের সহ-সভাপতি অসিম কুমার রায়, অজয় সূত্রধর, সঞ্জীবন মন্ডল, চন্দন দে, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অভি রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক সুমিত রায়, দপ্তর সম্পাদক রিপন দাস, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক বীরবল রয় বীর, নিলয় সাহা, জয় সাহা, নয়ন দাস, প্রদীপ দাস, পলাশ বিশ্বাস, মহানগর প্রতিনিধি উজ্জল ঘোষ প্রমুখ।