দেশে রপ্তানিযোগ্য চিংড়ির বেশীরভাগই চাষ হয় খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরায়। হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানি বেশ লাভজনক হওয়ায় আশির দশকে এ অঞ্চলে গড়ে ওঠে ৫৫ টি প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা। তবে একটা সময় দক্ষ ব্যবস্থাপনার অভাব, পুঁজি সংকট ও ব্যাংক ঋণ পাওয়ার জটিলতায় বন্ধ হয়ে যায় প্রায় অর্ধেক প্রতিষ্ঠান। বছরে তাই ২ লাখ মেট্রিক টন চাহিদার বিপরীতে কারখানাগুলো থেকে এখন পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৩৩ হাজার টন চিংড়ি।
তবে পরিস্থিতি উত্তরণে চিংড়ির উৎপাদন বাড়ানোসহ ইতোমধ্যেই নানা উদ্যোগের কথা জানিয়েছে মৎস্য বিভাগ ।
দেশের খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা এলাকায় এখন নিয়মিত চিংড়ি রপ্তানি করছে মাত্র ১২টি কারখানা। আর আংশিক চালু আছে ১৪টি।
কাঁচামাল ও পুঁজি সংকট চিংড়ি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রায় অর্ধেক বন্ধ
কাঁচামাল ও পুঁজি সংকট, দক্ষ ব্যবস্থাপনার অভাবসহ বিভিন্ন কারণে বন্ধ হয়েছে এসব প্রতিষ্ঠান। এছাড়াও ঢিমেতালে চলছে আরো কয়েকটি কারখানা। চিংড়ি উৎপাদনের পরিমাণ বিবেচনায় না নিয়ে বিশৃঙ্খলভাবে কারখানা গড়ে তোলায় ভারসাম্যহীনতার কবলে পড়েছে এই খাত।