সুইচ ব্যাংকে অর্থ পাচার হয়নি, হয়েছে লেনদেন: অর্থমন্ত্রী
সুইচ ব্যাংকে বাংলাদেশীদের যে বিপুল অংকের টাকা পাচার হয়েছে বলে প্রচার হয়েছে তা প্রকৃতপক্ষে পাচার নয়, সুইচ ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশের লেনদেনের হিসাব। মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে এমন দাবি করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত।
তবে তিনি বলেছেন, যদি কিছু টাকা পাচারও হয়, তবে তা যৎসামান্য।
সুইচ ব্যাংকে বাংলাদেশীদের টাকা এবছর আরো বেড়েছে এবং তা পাচার হয়েছে বলে সংবাদ প্রচার হয়। সুইচ ব্যাংকের রিপোর্টের সূত্র ধরে বলা হয়েছিল ২০১৫ সালে সুইচ ব্যাংকে বাংলাদেশীদের টাকার পরিমাণ ছিল ৫শ’ ৮২ মিলিয়ন। ২০১৬ সালে তা বেড়ে হয় ৬শ’ ৯৪ মিলিয়ন।
জাতীয় সংসদে দেয়া বিবৃতিতে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, ওই সংবাদ প্রচারের পর বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বাংলাদেশ ফাইন্যান্স ইন্টেলিজেন্স ইউনিটি তথ্য সংগ্রহ করে অর্থ মন্ত্রণালয়কে রিপোর্ট দিয়েছে।
অর্থমন্ত্রী জানান, সুইজারল্যান্ডের সঙ্গে ব্যাংকের মাধ্যমে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে লেনদেন হয়। অনেক ব্যবসায়ীও আশপাশের দেশগুলোর সঙ্গে লেনদেনের জন্য সুইচ ব্যাংকে একাউন্ট করে থাকেন। সেসব লেনদেনের তথ্যকেও পাচার হিসাবে উল্লেক করা হয়েছে বলে দাবি করেন অর্থমন্ত্রী।
এদিকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম জানান, চিকুনগুনিয়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে সিটি কর্পোরেশনের আরো কার্যকর ভূমিকা নেয়া উচিৎ বলে দাবি করেন।