তাজউদ্দীন পুত্র সোহেল তাজের মনের শক্তি অনেক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সোনালী ব্যাংক জিএম
আসাদুল্লাহ মাসুম, কাপাসিয়া (গাজীপুর) সংবাদদাতা :
গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা এসে আমি নিজেকে গর্বিত মনে করছি। বঙ্গতাজ তাজ উদ্দীন আহমদ এর বাড়ী এই কাপাসিয়ায়। তাজ উদ্দীন পুত্র তানজিম আহমদ সোহেল তাজ এর মনের শক্তি অনেক। আমি এখানে অনেক ভালো মানুষ পেয়েছি। আমি এখানে অ্যাম্বসেডর গ্রাহক পেয়েছি। নারী উদ্যোক্তা জোলেখা লোন নিয়ে স্বাবলম্বী হয়েছে, ১৯৬৭ সালে এই শাখার গ্রাহক প্রবীণ শিক্ষক কবির সাহেবদের কথা শোনার পর আমার আর কথা থাকতে পারেনা।
তাও বলছি, সোনালী ব্যাংক সরকারি ব্যাংক। যেখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নেই সেখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর কাজ করছে সোনালী ব্যাংক। ব্যাংক কর্মকতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে, গ্রাহক হলো রাজা। গ্রাহকের কোনো ভুল নেই, গ্রাহকের সাথে সদাচরণ করতে হবে। ৩০ জুলাই রোববার বিকাল ৫ টায় সোনালী ব্যাংক কাপাসিয়া শাখার স্থানান্তরিত নতুন ভবনে ব্যাংকিং কার্যক্রম উপলক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সোনালী ব্যাংক লি. ঢাকা-১ এর জেনারেল ম্যানেজার মো. মোরশেদ আলম খন্দকার এসব কথা বলেন।
সোনালী ব্যাংক গাজীপুরের ডিজিএম আব্দুল মোত্তালিব এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যানের মাঝে বক্তব্য রাখেন কাপাসিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাকসুদুল ইসলাম, ডিপুটি জেনারেল ম্যানেজার (অব) আজিজুল আলম, ব্যাংক ম্যানেজার মো. মোশারফ হোসেন, অধ্যাপক মো. এমদাদুল হক, আ. হাই শেখ, ব্যাংক কর্মকতা মুজিবর রহমান, ব্যবসায়ী, গণমাধ্যম কর্মি ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন গাজীপুরের প্রিন্সিপাল অফিসার মো. রেজা।
ব্যাংক ম্যানেজার মোশারফ হোসেন জানায়, এই শাখায় ৫৪ হাজার গ্রাহক রয়েছে। গ্রাহক লোন ১১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। গ্রাহক ডিপোজিট ১ শত ১১ কোটি টাকা। গত জুন পর্যন্ত ৬১ লাখ টাকা প্রোফিট হয়েছে। তবে গ্রাহক অভিযোগ না থাকলেও এই শাখায় ২৭ জন কর্মকর্তার মাঝে বর্তমানে মাত্র ১২ জন কাজ করছে।