আজ ৮ এ ফেব্রুয়ারি জয়পুরহাটের কৃতি সন্তান ছাত্রলীগ নেতা শহীদ ফারুক হত্যা দিবস
জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃ নিরেন দাস।
২০১০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি আজকের এইদিনে জয়পুরহাট জেলার সদর উপজেলার খোর্দসগুনার মাঝিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মোঃফজলুর রহমান এর ছেলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের মেধাবী ছাত্র রাঃবি শাখার তুখোর ছাত্রলীগ নেতা মোঃ ফারুক হোসেন কে, বাংলার স্বাধীনতা বিরোধী, জঙ্গি,মৌলবাদী অপশক্তি জামাত-শিবির-বিএনপির সৃষ্টি ক্যাডারেরা নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করে ক্ষান্ত ছিলো না বলেই ফারুকের মৃতদেহ টি শিবির ক্যাডারেরা ম্যানহোলে ফেলে রাখে যায়।
ছাত্রলীগ নেতা মোঃ ফারুক হোসেনের মৃতদেহটি ম্যানহোল থেকে উদ্ধারের পর রাজশাহী সহ সারা বাংলাদেশে শোকের ছাঁয়া নেমে আসে। কান্না আর হাজারও জনতার ঢল নেমে আসে জয়পুরহাটের খোর্দসগুনার মাঝিপাড়া গ্রামে। ঐদিন শুধু মোঃ ফারুক হোসেন কে হত্যা করে তৃপ্তি না মেটায় ঐসব শিবির ক্যাডারেরা আরও তিনজন ছাত্রলীগ নেতা, মোঃ ফিরোজ,মোঃ বাদশা ও আলামিন এর হাত এবং পায়ের রগ কেটে দিয়েছিল যে তিন ছাত্রলীগ নেতারা প্রাণে বেঁচে গেলেও আজীবনের জন্য তারা পুঙ্গু হয়ে গেছে যারা আজ খুঁড়ে খুড়ে পথচলে তারা এক জীবন্ত লাশ হয়ে আজীবনের জন্য পঙ্গুত্ব বরণ করেছে।
নিহত ফারুকের শরণে এতদিন পর স্মৃতিস্তম্ভ তৈরির কাজ শেষ করাই বাংলাদেশ ছাত্রলীগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রামী সভাপতি, গোলাম কিবরিয়া এবং বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক, ফয়সাল আহমেদ রুনু কে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের উপ-কমিটির সাবেক সহসম্পাদক, আহম্মদ আলী মোল্লা।