সাত ঘণ্টা পর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার: পারাপারের অপেক্ষায় শত শত গাড়ি
সাত ঘণ্টা পর শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌ-রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। তবে দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকার কারণে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ঘাটে পদ্মা পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে শত শত যাত্রী ও পণ্যবাহী যানবাহন।
শনিবার সকাল ৯টার দিকে কুয়াশার মাত্রা কিছুটা কমে গেলে ওই রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এর আগে শুক্রবার রাত ২টা থেকে পদ্মায় ঘন কুয়াশায় থাকায় নৌরুটটিতে ফেরিসহ সব নৌযান চলাচল বন্ধ রাখেন ঘাট কর্তৃপক্ষ।
বিআইডব্লিউটিসির মুন্সীগঞ্জ শিমুলিয়া ঘাটের মেরিন কর্মকর্তা আলী আহমেদ জানান, রাত ২টায় নদীতে ঘন কুয়াশা পড়ায় দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি বন্ধ রাখা হয়। নৌ-রুটের মোট ১৭টি ফেরি মধ্যে চার ফেরি মাঝপদ্মা ও বাকিগুলো দুই ঘাটে নোঙর করে রাখা হয়।
সকাল ৯টার দিকে কুয়াশার মাত্রা কিছুটা কমে গেলে ওই রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
মাঝপদ্মা আটকে থাকা ফেরিগুলো নিজ নিজ গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। তবে দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকার কারণে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ঘাটে পদ্মা পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে শত শত যাত্রী ও পণ্যবাহী যানবাহন। সেগুলো সিরিয়ার অনুযায়ি পার করা হচ্ছে বলে জানান ওই শিমুলিয়া ঘাট কর্তৃপক্ষ।