যশোরাঞ্চলের সড়ক-মহাসড়কগুলো জন্য চরম ভোগান্তিতে মানুষ
মীর ফারুক শার্শা(যশোর)প্রতিনিধি :দেশের অর্থনীতি উন্নয়নের যোগাযোগ ব্যবস্থার উপড় অনেকাংশে নির্ভরশীল,উন্নত যোগাযোগ এর মাধ্যমে একটি দেশের অর্থনীতি চালিকাশক্তি গড়ে ওঠে,আর যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রধান শর্ত হলো উন্নত ও সাবলিল সড়ক,
দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলেরর জেলা যশোর, ২০১১ আদমশুমারী অনুযায়ী যশোরে মোট জনসংখ্যা ২৭ লাখ ৬৪ হাজার ৫শত ৪৭ জনের বসবাস, যশোর জেলায় পাকা,আধা পাকা,কাচা রাস্তা দিয়ে মোট সড়কের পরিমাণ ৬ হাজার ৫শত ৯৭ কিঃমি,এর মধ্য পাকা সড়ক ১হাজার ৫৯ কিঃমি,কাচা সড়ক ৫ হাজার ৯৭ কিঃমি,আধা পাকা সড়ক ৪শত ৪১ কিঃমি,
যশোরাঞ্চলের ৭০% সড়ক মহাসড়ক যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক,যশোর- লালনশাহ সেতু মহাসড়ক,যশোর- সিমাখালী মহাসড়ক,যশোর-নোয়াপাড়া মহাসড়কের সাথে সাথে যশোরের বিভিন্ন আঞ্চলিক সড়কগুলোর দীর্ঘদিন সংস্কার এর অভাবে যানবাহন চলাচলে সর্ম্পণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে, অধিকাংশ সড়ক মহাসড়ক আঞ্চলিক সড়কগুলো পিচের কার্পেটিং উঠে ইদের সলিং বেড়িয়ে ছোট বড় খানা খন্দের ও ধুলাবালিতে পরিপুর্ণ,ধুলা বালিতে সড়কে মানুষে চলাচল করা কঠিন হয়ে পড়েছে,ধুলাবালি জন্য এই অঞ্চচলে বসবাসকারী মানুষজন নানা রকম শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সমস্যা ভুগছেন,
যশোরাঞ্চলের সড়কগুলোর চরম বেহাল দশার ফলে প্রতিদিন ছোট বড় দুর্ঘটনায় ঘটনা ঘটছে,দুর্ঘটনাজনিত কারনে অনেকের জীবন প্রদ্বীপ নিভে যাচ্ছে,সন্তান হচ্ছে বাবা মা হারা,পিতা হচ্ছেন সন্তানহারা,স্ত্রী হচ্ছে স্বামীহারা, পরিবার হচ্ছেন অভিভাবক হারা,অনেকে সারাজীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করে দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে,ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এই অঞ্চলের চলাচলকারী পরিবহন সমুহ,সড়কগুলো কারনে প্রতিদিন টায়ার পাম্পচার,ডাম্পার ভাঙা,সড়কের উপড় বা সড়কের পাশে নিচে পণ্য বা যাত্রীসহ গাড়ি উল্ঠে যাওয়া নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে,সড়কের কারনে এম্ব্যুলেন্স রোগী পরিবহনে রোগীরা আর বেশী অসুস্থ হয়ে পড়ছে, বিশেষ করে গর্ভবতী মহিলা ও দুর্ঘটনাজনিত রোগীদের বেশী ভোগান্তিতে পড়তে হয়
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রাইটস যশোরে এর প্রতিবেদনের তথ্যমতে গত বছর ২০১৭ সালে ৪১৯ টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটনা ঘটেছে যশোর বিভিন্ন সড়ক মহাসড়কে